অবাক করা কান্ড, পিয়ার্সিং আর ট্যাটু করে গিনেস বুকে নাম!
শরীরে চারশ তেত্রিশটি পিয়ার্সিং; গোপনাঙ্গে রয়েছে ২৭৮টি ছিদ্র ~ গিনেস বুকে নাম উঠল জার্মানির এই ব্যক্তির
রলফ বুখোলজ নামক এক ব্যক্তি নিজের নাম গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। জানা গেছে জনৈক এই ব্যক্তির বয়স ৬১ বছর এবং তিনি জার্মানির বাসিন্দা।
কি কারণে রলফ-এর নাম উঠল গিনেস রেকর্ডে?
আমরা অনেকেই এমন কিছু মানুষের কথা শুনেছি যাঁরা বাইরের আঘাতে কোনও রকম ব্যথা অনুভব করেন না। রলফ তেমনই একজন। জার্মানিতে বসবাসকারী ৬১ বছর বয়সী রলফের শরীরে মোট চারশ তেত্রিশটি পিয়ার্সিং রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ২৭৮টি ছিদ্রই রয়েছে তাঁর গোপনাঙ্গে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি।
জার্মানির ডর্টমুন্ডে বসবাসকারী রলফ পিয়ার্সিংয়ের পাশাপাশি ট্যাটু করাতেও পছন্দ করেন। তাঁর শরীরের প্রায় ৯০ শতাংশই ট্যাটুতে পরিপূর্ণ। ইতিমধ্যেই রলফের চোখের আইরিসে ট্যাটু নজর কেড়েছে নেটিজেনদের।
আমার ৪০ বছর বয়সে প্রথমবার পিয়ার্সিং করিয়েছিলাম। সেই শুরু, তারপর আর থেমে থাকিনি। পুরো শরীরে ট্যাটু এবং পিয়ার্সিং করিয়েছি। আমার মতে, পিয়ার্সিংয়ের সঙ্গে যৌনতার কোনও সম্পর্ক নেই। আমি এবং আমার সঙ্গী আগের মতোই স্বাভাবিকভাবে যৌন জীবন কাটাচ্ছি।
তিনি এক টেলিকম শিল্পে কাজ করেন। এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেদনাদায়ক ট্যাটু কোনটি জানতে চাওয়ায় তিনি জানান, হাতের তালুর ট্যাটুটি তাঁকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে যার প্রভাব সাধারণ জীবনযাপনেও পরেছে।
- Related topics -
- আন্তর্জাতিক
- গিনেসবুক রেকর্ড
- রেকর্ড
- বিশ্ব রেকর্ড