আসুন জেনে নেওয়া যাক পশ্চিমবঙ্গ সরকার তথা মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরেকটি সফল উদ্যোগ "মুক্তিধারা প্রকল্প" কিভাবে রাজ্যবাসীকে সাহায্য করেছে।
ভূমিকা | Introduction of Muktidhara Scheme
দারিদ্র্য থেকে মুক্তি, নিজের ইচ্ছেমতো ডানা মেলে বাঁচার স্বপ্ন এবং সংঘবদ্ধ হয়ে দারিদ্র্যের সঙ্গে মোকাবিলা করা এবং উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলা ই হল মুক্তিধারা প্রকল্পের উপজীব্য বিষয় । এক কথায় বলা যায় যে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর বেকার সদস্যদের বিনা খরচায় প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে মুক্তিধারা প্রকল্প চালু করা হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে।
মুক্তিধারা প্রকল্পের পথচলা | The path of Muktidhara Scheme
২০১৩ সালে ৭ই মার্চ স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি দপ্তরের উদ্যোগে নাবার্ডের আর্থিক সহায়তায় চালু করা হয় এই প্রকল্প। দারিদ্র্যতা দূর করার উদ্দেশ্যে চালু করা হয় মুক্তিধারা প্রকল্প। এই প্রকল্পটি প্রথম পর্যায়ে চালু করা হয়েছিল পুরুলিয়াতে। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পটির সুবাদে বলরামপুর এবং পুরুলিয়া ১৩৯ টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য প্রশিক্ষিত হয়েছে। সাফল্য প্রাপ্তির পর মুক্তিধারা প্রকল্পটি পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলায়ও ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীকালে পশ্চিম মেদিনীপুরে মুক্তিধারা প্রকল্পটি চালু হয় এবং ক্রমে হুগলী, হাওড়া, নদিয়া, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদে এই প্রকল্পটি চালু করা হয়ে থাকে । পূর্বের ভুলত্রুটি সংশোধন করার পর বর্তমানে এই প্রকল্পটি ১১টি জেলার ৩৮টি মহকুমার সমস্ত ব্লকে চালু করা হচ্ছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি ব্লক থেকে অনগ্রসর এবং পিছিয়ে পড়া ৫টি গ্রাম পঞ্চায়েতকে বেছে নিয়ে পঞ্চায়েত পিছু ৫টি করে স্বনির্ভর গোষ্ঠী গঠন করে প্রতি ১০ জন এই প্রকল্পের সুবিধে পাবেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কথানুসারে এই প্রকল্পটির ফলে গোটা রাজ্যে ১৩০০ পঞ্চায়েতের শিক্ষিত বেকার রোজগারের পথ পাবেন ।
এই প্রকল্পের লক্ষ্য | Target of Muktidhara Scheme
মুক্তিধারা প্রকল্পটি রাজ্য সরকারের তরফ থেকে প্রধানত স্ব-নির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার লক্ষ্যে চালু করা হয়। এই প্রকল্পটির লক্ষ্যগুলি নিচে বিষদে আলোচিত হল :
- প্রকল্পটির মধ্য দিয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে বিভিন্ন বিষয়ে স্বনির্ভর করার ব্যবস্থা।
- প্রকল্পে যারা আওতাভুক্ত আছেন সেসব গোষ্ঠীগুলির সদস্যদের সঠিক প্রশিক্ষণ দান।
- প্রকল্পটির প্রথম স্তরে বা ধাপে প্রতিটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যাঙ্ক ঋণ প্রদান করে সহায়তা করা।
- রাজ্যের বেকার যুবক-যুবতীদের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর আওতাভুক্ত করে ব্যাঙ্ক সংযুক্তিকরণের ব্যবস্থা করে দেওয়া।
- ব্যাঙ্ক-এর চলতি সুদের ওপর সর্বাধিক ৯ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি প্রদান করা।
- পশ্চিমবঙ্গের ৯টি জেলায় এই প্রকল্পটি সার্থকভাবে চালু করা।
প্রকল্পটির উদ্দেশ্য | Purpose of Muktidhara Scheme
আগেই বলা হয়েছে যে গ্রামবাংলার বেকার যুবক-যুবতীদের স্থায়ী জীবিকার উদ্দেশ্যে মুক্তিধারা প্রকল্প চালু করা হয়ে থাকে।
- পশ্চিমবঙ্গের গ্রাম বাংলার স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং তাদের পরিবার ও বেকার যুবক যুবতীদের প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে স্থায়ী জীবিকার ব্যবস্থা করে তাদের আর্থিক উন্নতিসাধন ও অনগ্রসর মানুষদের বিশেষত মহিলাদের দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং তাদের নিজের এলাকাতেই রোজগারের সুযোগ করে দেওয়া ই হল এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্যে।
- খামার বা ক্ষুদ্র প্রকল্প ইত্যাদি স্থাপনের ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান, ক্লাস্টারভিত্তিক কার্যকলাপ, বিপণনের সহায়তাও এই প্রকল্পের অন্যতম আরেকটি উদ্দেশ্য।
- আগামী ২বছরে ১১টি জেলা, ৩৯টি মহকুমার বিভিন্ন গ্রামে যুবক যুবতীরা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হবে ও অর্থনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তাদের নিজেদের জীবিকা অর্জনের জন্য অন্য শহরে যেতে হবে না। প্রাথমিক উদ্দেশ্য হিসেবে এই প্রকল্পটির মাধ্যমে মোট ১০৬টি গ্রামকে ‘আদর্শ গ্রাম’ হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।
মুক্তিধারা প্রকল্পের সুবিধা | Benefits of Muktidhara Scheme
- মুক্তিধারা প্রকল্প চালু হওয়ার পরবর্তী সময় বেকারত্ব হ্রাস পেয়েছে।
- এই প্রকল্পের অধীনে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সংখ্যা বহুল পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
- গ্রামবাংলার বেকার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা ধীরে ধীরে স্বাবলম্বী হয়েছে।
- এই প্রকল্পের আওতাভুক্ত যে সব স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা আছেন তারা ভিন্ন ধরনের কাজের জন্য প্রশিক্ষণ পাবে।
- প্রকল্পটির সঠিক রূপায়ণের ফলে দারিদ্র্যতা হ্রাস হবে।
- মুক্তিধারা প্রকল্পে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর তরফ থেকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের ভিন্ন কাজের উপর দক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
- রাজ্য সরকার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের প্রশিক্ষিত করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছে।
কর্মসূচিও লক্ষ্যপূরণ | Programme & goals of ‘Muktidhara Scheme’
- বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার সম্পূর্ণরূপে রূপায়ণ করেছে এই প্রকল্প। রাজ্যের অধীনে থাকা বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠী গঠন করা হয়েছে এবং বহুমুখী উন্নয়নের পরিকল্পনা করা হয়েছে। গ্রামবাংলার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের প্রশিক্ষিত করে ঐকান্তিকভাবে তাদের জীবনের মান উন্নয়ন করে তোলার চেষ্টা চালানো হয়েছে। মুক্তিধারা প্রকল্পটির সার্থক রূপায়নের কারণে বেকার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা স্বাবলম্বী হয়ে উপার্জন করছে।
- গত দুই বছরে বিভাগীয় উদ্যোগে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর জন্য মোবাইল সারাই, প্যাকেজিং, কাগজের ব্যাগ প্রস্তুত, ক্যাটারিং, পাটের ব্যাগ, কৃত্রিম গহনা প্রস্তুত ইত্যাদি বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই মূহুর্তে রাজ্য জুড়ে জেলায় জেলায় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচী ও চালু অাছে। এছাড়াও এই প্রকল্পের অধীনে জেলায় জেলায় সেলাই শিক্ষা, গো-পালন, মুরগী পালন, কেঁচো সার, মৌমাছি পালন, কাগজের কাপ-ডিশ প্রস্তুতি এবং সিল্ক স্ক্রিন প্রিন্টিংসহ বিভিন্ন হস্তকলা প্রশিক্ষণে বলীয়ান করা হয়েছে।
- স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে সরকারি বিভাগের পক্ষ থেকে দক্ষতাবৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে যাতে তারা উৎকৃষ্ট মানের পণ্য তৈরি করতে পারে এবং তা বাজারে প্রতিযোগী মূল্যে বিক্রয় করতে পারে।
- এ যাবৎ পুরুলিয়ার বলরামপুর এবং পুরুলিয়া-১ নং ব্লকের ১৮৯টি গোষ্ঠীকে নিয়ে প্রশিক্ষণ শিবির করা হয়েছে। প্রশিক্ষণের শেষে ১৮৯টি গোষ্ঠীকে ১৭৮.৪৮ কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছে। এছাড়া পশ্চিম মেদিনীপুরের বিনপুর – ১, ঝাড়্গ্রাম, বিনপুর – ২, গোপীবল্লভপুর – ১ ও ২, জামবনী, নয়াগ্রাম ও সাঁকরাইল ব্লকেও ইতিমধ্যেই পরীক্ষামূলকভাবে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে গেছে। ৪৭টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করা হয়েছে; তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া তথা সচেতনা সৃষ্টির কাজও সম্পন্ন করা হয়েছে। নাবার্ডের সহমত সাপেক্ষে ২০১৪-১৫ অর্থবর্ষে বাঁকুড়া জেলার জঙ্গলমহলের দুটি ব্লকে এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী অদূর ভবিষ্যতে উপরোক্ত তিনটি জেলারই জঙ্গলমহল এলাকায় আরও বেশ কিছু ব্লকে মুক্তিধারা প্রকল্পের কাজ সম্প্রসারিত করার কথা রয়েছে ।
- এই মুহূর্তে মুক্তিধারা প্রকল্পে যেসব জেলা অন্তর্ভুক্ত আছে, সেগুলি হল- উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, হাওড়া, হুগলী, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম ও পুরুলিয়া।
- বর্তমানে আরও যে বিষয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে সেগুলি হল গার্মেন্ট মেকিং, টেলারিং, বিউটিশিয়ান্ খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, উদ্যান পালন, অটো – ই-রিক্সা, মোটর ড্রাইভিং ও রিপেয়ারিং, টিভি-ফ্রীজ-এসি রিপেয়ারিং, প্লাম্বিং, ইলেক্ট্রিশিয়ান, ম্যাসনরি, কারপেন্ট্রি, মোবাইল রিপেয়ারিং, কম্পিটার (Tally ও GST), হস্পিটালিটি ও ট্যুরিজম, সিকিউরিটি গার্ড, রিটেল অ্যাসোসিয়েট এবং অন্যান্য আরও কিছু বিষয়।
মুক্তিধারা প্রকল্পের জন্য কারা আবেদন করতে পারবে | Eligibility of Muktidhara Scheme
মুক্তিধারা প্রকল্পে যে কেউ প্রশিক্ষণ নিতে পারেন তবে তার আগে জানতে হবে যে তিনি এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার জন্য আবেদন করার যোগ্য কি না আর তিনি যদি যোগ্য হন সেই আবেদন কীভাবেই বা তিনি করবেন ??
- প্রথমত যেই সমস্ত জেলাগুলিতে এই প্রকল্প চালু করা হয়েছে, সেই সব জেলার দরিদ্র মানুষেরা মুক্তিধারা প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন।
- যারা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোন সরকারি প্রশিক্ষণ পাননি, তারা চাইলে ও এই প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে।
- জেলার দরিদ্র জনতা একসাথে নতুন করে স্বনির্ভর গোষ্ঠী চালু করে এই প্রকল্পের আওতায় আসতে পারবে।
মুক্তিধারা প্রকল্পটির জন্য কীভাবে আবেদন করতে হবে | Application process of of Muktidhara Scheme
মুক্তিধারা প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে জেলার স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি আধিকারিক অথবা ব্লকের গোষ্ঠীর সুপার ভাইজারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পটির জন্য জেলা প্রশাসনিক টিম তৈরি করা হয়েছে। আবেদনকারী যদি বিভিন্ন কাজে প্রশিক্ষণ পেয়ে উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই মুক্তিধারা প্রকল্প এর মাধ্যমে তার এগিয়ে যাওয়া উচিত ।
মুক্তিধারার প্রকল্পটির জন্য নির্ধারিত ফর্ম | Application form of Muktidhara Scheme
এই লিংকটিতে ক্লিক করতে হবে:
প্রকল্পটির জন্য বিস্তারিত জানতে
যারা প্রকল্পটি সম্পর্কে অারো বিস্তারিত জানতে চায় তারা পশ্চিমবঙ্গ স্বরোজগার নিগম বা এলাকার ব্লক, স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি বিভাগের জেলা আধিকারিক, সুপারভাইজার বা প্রকল্প সহায়কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে।
তাছাড়া আপনারা এই লিংকে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন :
পরিশেষে:
জীবিকা উপার্জনে স্থায়ীত্ব আনতে, স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনির্ভর প্রকল্পের মাধ্যমে দারিদ্র্য ও আর্থিক উন্নতি সাধনের জন্য রাজ্য সরকার মুক্তিধারা প্রকল্পের সূত্রপাত ঘটিয়ে এবং তার কর্মসূচি সঠিকভাবে রূপায়ন করে বাংলার মানুষকে স্বনির্ভর হতে সাহায্য করেছে ।
প্রশ্নোত্তর - Frequently Asked Questions
মুক্তিধারা প্রকল্পের সুবিধা কি?
মুক্তিধারা প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামবাংলার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের বিনামূল্যে বিভিন্ন কাজের জন্য প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মসংস্থান করে দেবে রাজ্য সরকার।
শুধুমাত্র স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরাই এই সুবিধা পাবে?
হ্যাঁ, মুক্তিধারা প্রকল্পের অধীনে শুধুমাত্র দরিদ্র স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরাই সুবিধা পাবে।
যারা দরিদ্র কিন্তু স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে অন্তর্ভুক্ত নয় তারা কি মুক্তিধারা প্রকল্পের আওতায় আসতে পারবে না?
যারা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য নয় তারা নতুন করে একসঙ্গে স্বনির্ভর গোষ্ঠী গঠন করে তবেও এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবে।
মুক্তিধারা প্রকল্পের জন্য আবেদন করার জন্য কোথায় যোগাযোগ করতে হবে?
মুক্তিধারা প্রকল্পের জন্য জেলার স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি আধিকারিক অথবা ব্লকের গোষ্ঠীর সুপার ভাইজারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
মুক্তিধারা প্রকল্প কোন কোন জেলায় চালু করা হয়েছে?
মুক্তিধারা প্রকল্প পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলী, হাওড়া, নদিয়া, দুই ২৪ পরগনা, বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদে চালু করা হয়েছে।
- Related topics -
- রাজ্য
- মুক্তিধারা প্রকল্প
- প্রকল্প
- রাজ্য -প্রকল্প
Contents ( Show )
- ভূমিকা | Introduction of Muktidhara Scheme
- মুক্তিধারা প্রকল্পের পথচলা | The path of Muktidhara Scheme
- এই প্রকল্পের লক্ষ্য | Target of Muktidhara Scheme
- প্রকল্পটির উদ্দেশ্য | Purpose of Muktidhara Scheme
- মুক্তিধারা প্রকল্পের সুবিধা | Benefits of Muktidhara Scheme
- কর্মসূচিও লক্ষ্যপূরণ | Programme & goals of ‘Muktidhara Scheme’
- মুক্তিধারা প্রকল্পের জন্য কারা আবেদন করতে পারবে | Eligibility of Muktidhara Scheme
- মুক্তিধারা প্রকল্পটির জন্য কীভাবে আবেদন করতে হবে | Application process of of Muktidhara Scheme
- মুক্তিধারার প্রকল্পটির জন্য নির্ধারিত ফর্ম | Application form of Muktidhara Scheme
- প্রকল্পটির জন্য বিস্তারিত জানতে
- পরিশেষে:
- প্রশ্নোত্তর ( Frequently Asked Questions )
- পিডিএফ ডাউনলোড | Print or Download PDF File