রাজ্য -প্রকল্প

WB Samajik Suraksha Yojana | সামাজিক সুরক্ষা যোজনা: উন্নয়নের এক নতুন দিগন্ত

WB Samajik Suraksha Yojana | সামাজিক সুরক্ষা যোজনা: উন্নয়নের এক নতুন দিগন্ত
Key Highlights

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় একটি অনন্য উন্নয়নমূলক প্রকল্প - "সামাজিক সুরক্ষা যোজনা" কার্যকর হয়েছে। আসুন এই প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।

ভূমিকা | Introduction of SSY Scheme

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় একটি অনন্য উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে যাকে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। অসংগঠিত শ্রমিকদের বার্ধক্যজনিত দুর্দশা , তাদের জীবন সংগ্রাম , শারীরিক অক্ষমতা ও সন্তান প্রতিপালনের দায়দায়িত্ত্ব , তাদের রোগনিরাময় এবং আরোগ্য লাভের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের সক্ষম করে তোলার কথা মাথায় রেখে এবং তাদের মঙ্গল সাধনের জন্য এবং আয় সুনিশ্চিতকরণের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিচালিত সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পগুলিকে একত্র করা হয়েছে।

সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের শুভারম্ভ | The launch of SSY Scheme

সকল শ্রমিক কে সমান সুবিধে দেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে ০১.০৪.২০১৭ থেকে “সামাজিক সুরক্ষা যোজনা , ২০১৭” সমগ্র পশ্চিমবঙ্গে সূচনা করা হয়ে থাকে। অসংগঠিত শ্রমিকদের উন্নতির স্বার্থে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিচালনায় কিছু সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প চালু রয়েছে। সেগুলি হলাে যথাক্রমে :

  1. ভবিষ্যনিধি প্রকল্প, 
  2. স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রকল্প, 
  3. নির্মাণ কর্মীদের জন্য সুরক্ষা প্রকল্প, 
  4. পরিবহন কর্মীদের জন্য সুরক্ষা প্রকল্প 
  5. বিড়ি শ্রমিক কল্যাণ প্রকল্প।

কারা সামাজিক সুরক্ষা যোজনা -তে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন | Eligibility of SSY Scheme

  1. (ক) ৪৬ টি অসংঘটিত শিল্প , (খ ) ১৫ টি স্বনিযুক্ত পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকগণ 
  2. “ভবন ও অন্যান্য নির্মাণকর্মী ( নিয়োগ , নিয়ন্ত্রণ ও চাকুরীর শর্ত ) আইন ১৯৯৬ ” – অনুসারে নির্ধারিত নির্মাণকর্মী , এই আইনের অন্তর্ভুক্ত ইট ভাটার শ্রমিক , পাথর ভাঙা ও পাথর গুঁড়ো করার কাজে নিযুক্ত শ্রমিক।
  3. পশ্চিমবঙ্গ পরিবহন কর্মী সুরক্ষা প্রকল্প , ২০১০ -এ নির্ধারিত শ্রমিক সকল এবং নিবন্ধীকৃত মজুরেরা এই যোজনার অন্তর্ভুক্ত হবার যোগ্য।
  4. এর ব্যতিরেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিচালনায় ভবিষ্যনিধি প্রকল্পে যে সমস্ত শ্রমিকরা ইতিমধ্যেই নথিভুক্ত আছেন , তাঁরাও এই প্রকল্পে যুক্ত হতে পারেন। 
  5. পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বসবাসকারী এবং সদস্য হতে ইচ্ছুক এমন অসংঘটিত শ্রমিক যাঁর বয়স ১৮ থেকে ৬০ এবং পারিবারিক উপার্জন মাসে ৬৫০০/- টাকার বেশি নয়, তিনি ও অনলাইনেই এই প্রকল্পে নিজের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য – যে সমস্ত পুরানো ভবিষ্যনিধি প্রকল্প , নিৰ্মাৰ্কর্মী প্রকল্প এবং পরিবহন শ্রমিক রয়েছেন , তাঁরা সরকারের একটি নির্দিষ্ট ফর্ম (ফর্ম -১ )ভর্তি করে সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করতে পারেন । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য , এক্ষেত্রে প্রতি মাসে সরকারি তহবিলে ২৫ টাকা হারে চাঁদা জমা করে তাদেরকে ভবিষ্যনিধি প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করতে হবে।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনায় কিভাবে আবেদন করবেন | How to apply for SSY Scheme

সামাজিক সুরক্ষা যোজনায় আবেদন করতে হলে আবেদনকারীকে তথ্যমিত্র কেন্দ্র বা অনলাইন সেন্টারে এ যোগাযোগ করতে হবে ।এই যোজনায় আবেদন করার জন্য আপনাকে যেতে হবে SSY ওয়েবসাইটি তে l

SSY আবেদন করার পর কি করবেন | What to do after applying for SSY Scheme

আবেদন করার পর আবেদনকারীকে তাঁর SSIN নাম্বার নিয়ে আপনার নিকটবর্তী ব্লক অফিসের সংলগ্ন শ্রমিক কল্যাণ সৌকর্য কেন্দ্র (LWFC) তে যোগাযোগ করতে হবে l LWFC অফিসার IMW (Inspector of Minimum Wages ) আবেদনকারীকে এই ব্যাপারে সুম্পূর্ণ সহায়তা করবেন l

আবেদনকারী এলাকায় যদি SLO(Self Labour Organiser) থাকে তাহলে তাঁর সাথেও যোগাযোগ করা যেতে পারে ।

সামাজিক সুরক্ষা যােজনায় যে সুবিধা গুলি পাওয়া যায় | Benefits of SSY Scheme

  • আবেদনকারীর যদি দুর্ঘটনার কারণে মৃত্যু হলে তাহলে তিনি পাবেন দু'লক্ষ টাকা,
  • স্বাভাবিক মৃত্যু হলে ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যাবে । 
  • যদি কোনো কারণে উপভোক্তা ন্যূনতম ৭০% শারীরিক অসমর্থ হন তাহলে ৫০ হাজার টাকা পাবেন তিনি এবং উপভােক্তা যদি দুর্ঘটনাজনিত কারণে দুটি চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন কিংবা দুটি হাতের কর্মক্ষমতা অথবা দুটি পায়ে চলার শক্তি হারান তাহলেও দু'লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ লাভ করা সম্ভব। 
  • দুর্ঘটনাজনিত কারণে উপভোক্তা যদি এক চোখের দৃষ্টিশক্তি হারান, একটি হাতের কর্মক্ষমতা অথবা একটি পায়ে চলার শক্তি হারান, এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে তাঁকে। 
  • উপভােক্তার যদি দুটি কন্যা বর্তমান তা থাকে তাহলে উভয় সন্তানেরই স্নাতক পর্যন্ত পড়াশােনা শেষ করার জন্য প্রত্যেক কে ২৫ হাজার টাকা করে আর্থিক সহযােগিতা প্রদান করা হবে । 
  • উক্ত প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত সুবিধা কন্যাদের পড়াশুনা শেষ হওয়া পর্যন্ত এবং তারা অবিবাহিত থাকা অবধি প্রদান করা হয়ে থাকে।
  • একাদশ শ্রেণীতে পাঠরত থাকলে ৪ হাজার টাকা; দ্বাদশ শ্রেণীতে পাঠরত থাকলে ৫ হাজার টাকা প্রদান করা হবে । 
  • আই টি আই তে প্রশিক্ষণরত থাকলে বছরে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে ।
  • স্নাতক স্তরে অর্থাৎ কলা/বানিজ্য বা বিজ্ঞান পাঠরত থাকলে বাৎসরিক ৬ হাজার টাকা প্রাপ্ত করা সম্ভব এবং স্নাতকোত্তর স্তরে পাঠরত থাকলে (কলা/বিজ্ঞান/বানিজ্য) তার বছরে ১০ হাজার টাকা প্রাপ্তি ঘটবে । 
  • পলিটেকনিকে পাঠরত থাকলে বাৎসরিক ১০ হাজার টাকা এবং ডাক্তারি/ ইঞ্জিনিয়ারিং পাঠরত থাকলে বাৎসরিক ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া সম্ভব এই প্রকল্পের আওতায়। 
  •  এই প্রকল্পের অধীনে উপভােক্তা অথবা তার পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্য এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়ে থাকে যাতে তারা বিকল্প অর্থনৈতিক কাজকর্মে লিপ্ত হতে সমর্থ হয়। ( সোসাইটি ফর স্কিল ডেভেলপমেন্ট থেকে নিখরচায় এই প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত করা যায় ।) 
  • প্রতিটি নথিভুক্ত শ্রমিককে সামাজিক মুক্তি কার্ড প্রদান করা হয়ে থাকে। 
  •  উপভোক্তারা এই যোজনার আওতায় প্রভিডেন্ট ফান্ডের সুবিধা লাভ করে থাকেন । পূর্বে পঁচিশ টাকা প্রতিমাসে জমা করতে হতো এবং সরকার সেই ফান্ডে ত্রিশ টাকা জমা করতেন; কিন্তু ১ লা এপ্রিল ২০২০ থেকে সরকার পঁচিশ টাকা দিয়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করায় বর্তমানে এই প্রকল্পের অধীনে যে উপভোক্তারা আছেন তাঁদের আর পঁচিশ টাকা জমা করতে হয় না । এই কারণেই এই প্রকল্পের আরও একটি নাম দেওয়া হয়েছে যা 'বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা' হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ইদানীংকালে।
  • প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমা টাকা উপভোক্তার ষাট বছর বয়স পূর্ণ হলে তিনি সুদে আসলে তা ফেরত পাবেন। যোজনা চলাকালীন মাঝপথে যদি কোন কারণে তাঁর মৃত্যু হয় তাহলে তাঁর নমিনি এই টাকা ফেরত পাবেন আর মেয়াদ পূর্ণ হলে উপভোক্তা পাবেন দু লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকারও অধিক। 
  • উপভোক্তা বা তাঁর পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসার জন্য বছরে কুড়ি হাজার টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা লাভ করতে পারেন। 
  • উপভোক্তা, শল্যচিকিৎসার ক্ষেত্রে বছরে সর্বোচ্চ ষাট হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য পাওয়ার অধিকারী হতে পারেন। 
  • দুর্ঘটনার কারণবশত উপভোক্তার যদি কর্মদিবস নষ্ট হয় তবে উপভোক্তা প্রথম পাঁচ দিনের জন্য হাজার টাকা এবং বাকি দিনগুলি প্রতিদিনের জন্য অতিরিক্ত একশো টাকা করে লাভ করতে পারেন।

আবেদনপত্রের জন্য যে সমস্ত তথ্যের প্রয়োজন | Required documents for SSY Scheme

  1. আবেদনকারীর ভোটার কার্ড; আধার কার্ড ; ব্যাংক অ্যাকাউন্টের জেরক্স কপি ; পাসপোর্ট সাইজ ছবি ; উপভোক্তার জফি দু কপি লেবার কার্ড থাকে তাহলে তার ফটোকপি। 
  2. নমিনির ভোটার কার্ড ; আধার কার্ড; ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বইয়ের ফটোলপি। 
  3. পরিবারের অন্যান্য সদস্যের বয়সের প্রমাণপত্র ; ভোটার কার্ড ; আধার কার্ড; জন্ম সার্টিফিকেট ; অ্যাডমিট কার্ড ।

আবেদনের ক্ষেত্রে যে যোগ্যতার প্রয়োজন | Eligibility for SSY Scheme

  1. সদস্য হতে ইচ্ছুক এমন আবেদনকারীকে বা অসংগঠিত শ্রমিককে অতি অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে । 
  2. আবেদনকারীর বয়স আঠারো থেকে ষাট বছরের মধ্যে হতে হবে >আবেদনকারীর পারিবারিক উপার্জন সাড়ে ছয় হাজার টাকার বেশি হওয়া চলবে না । 
  3. ইতিমধ্যে সুরক্ষা প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত থাকা নির্মাণ কর্মী বা পরিবহনকর্মীর মত যে সকল শ্রমিক রয়েছেন তাঁরাই যোজনায় সদস্য হতে পারবেন ।

আবেদন প্রক্রিয়া | Application for SSY Scheme

সামাজিক সুরক্ষা যোজনা ফর্ম ডাউনলোড করুন এই লিংকটিতে ক্লিক করে : https://ssy.wblabour.gov.in/Home/Forms

যেকোনো অতিরিক্ত তথ্য সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুন টোল ফ্রি নম্বরে ( ১৮০০১০৩০০০৯ (টোল ফ্রি ) অথবা বিস্তারিত জানতে ডাউনলোড করুন পিডিএফ।

অনলাইনে আবেদন করার প্রক্রিয়া | Online application process for SSY Scheme

এই যোজনায় অনলাইনে নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন এবং অনলাইনে আবেদন করতে নিচের লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন https://ssy.wblabour.gov.in/Registration/BenificiaryReg

প্রয়োজনীয় ফর্মের জন্য নিচের লিংক গুলো দেখুন :

১. আবেদন পত্র – ফর্ম -১

২. বিভিন্ন প্রকার সুযোগ সুবিধের / বেনিফিটের ফর্ম -৫

৩. সরকারি আদেশ

৪. সরকারি প্রচার পত্র

অনলাইন বেনিফিট আবেদন SSY-2017

এতদিন পর্যন্ত এই প্রকল্পে আবেদনের জন্য অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হতো। এখন এই সামাজিক সুরক্ষা যোজনা তে আবেদন করার জন্য ওয়েবসাইট এ গিয়েও , নিজের প্রোফাইল এ লগ ইন করে আবেদন করা যাবে। আবেদন করার পর সমস্ত কাগজ পত্র এর হার্ড কপি অফিস এ গিয়ে জমা করতে হবে।

বর্তমানে ( ২০২১ সালে)যোজনার নামটি পরিবর্তন করে করা হয়েছে BM-SSY(বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা)

অসংগঠিত শ্রমিকদের কথা মাথায় রেখে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার মাধ্যমে শ্রমিকদের যে বিবিধ সুযোগ দেওয়া হতো সেই একই সুযোগ তারা পাবে ,"বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে'র হাত ধরে।

বিনামূল্যের সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের উদ্দেশ্য | Purpose of SSY Scheme

সাধারণ দুঃস্থ মানুষ , দিনমজুর , পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধা প্রদান করতেই চালু হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই নতুন প্রকল্প ; BM-SSY(বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা)

নতুন প্রকল্পটির বিশেষ সুবিধা | Benefits of SSY Scheme

বর্তমানে এই সামাজিক সুরক্ষা যোজনা তে প্রভিডেন্ট ফান্ড বাবদ ২৫ টাকা মাসিক চার্জ লাগবে না কারণ বর্তমানে উপভোক্তার প্রভিডেন্ট ফান্ডে সরকার নিজেই পঞ্চাশ টাকা জমা দিচ্ছেন তাই উপভোক্তাকে কোনো অর্থ ব্যয় করতে হবে না পরিবর্তিত এই প্রকল্পে ।

বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা আবেদন করার পদ্ধতি | How to apply for free SSY Scheme 

  1. উপভোক্তা নিজেদের মোবাইল ও কম্পিউটার থেকে বাড়িতে বসে আবেদন করতে পারেন।
  2. সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে লিখতে হবে www.bmssy.wblabour.gov.in তারপর সার্চ বাটনটি ক্লিক করতে হবে। 
  3. হোম পেজ আসার পর নিউ রেজিস্ট্রেশন অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে আর তারপর নিজের সঠিক তথ্য দিয়ে প্রসেস করতে হবে । 
  4. উপভোক্তা তাদের নিজের দেওয়া ফোন নম্বরে আইডি আর পাসওয়ার্ড পেয়ে যাবেন । 
  5. সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে লগইন করতে হবে ; আবেদনকারী তাঁর নিজের দেওয়া তথ্য দেখতে পাবেন এবং দেখার পর update CAF এ ক্লিক করতে হবে ।
  6. সেখানে বিভিন্ন ট্যাব থাকবে, যেমন;- Basic Information,Address Details, Bank Details, Nominee Details, Dependent Details, Document Details, Final Review
  7. অবশেষে ফাইনাল রিভিউতে গিয়ে ডাউনলোড ফর্ম 1 বাটনে ক্লিক করতে হবে এবং আপনাকে যথাক্রমে pdf টি ডাউনলোড করতে হবে ।

ফর্মটি ডাউনলোড হয়ে গেলে তার হার্ডকপি বের করে সেটা পঞ্চায়েত প্রধান , চেয়ারম্যান , MP অথবা MLA কে দিয়ে আবেদনকারীকে স্বাক্ষর করিয়ে নিতে হবে । >সই করার পর সেটা আবার জমা করতে হবে আবেদনকারীর নিজের মোবাইল থেকে , যেখান থেকে তিনি ফর্মটি ডাউনলোড করলেন সেখানে গিয়ে।>তারপর ফাইনাল সাবমিশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে ।

প্রশ্নোত্তর - Frequently Asked Questions

সামাজিক সুরক্ষা যোজনা প্রকল্পটির কী উদ্দেশ্য নিয়ে রূপায়িত হয় ?

অসংগঠিত শ্রমিকদের বার্ধক্যজনিত দুর্দশা , তাদের জীবন সংগ্রাম , শারীরিক অক্ষমতা ও সন্তান প্রতিপালনের দায়দায়িত্ত্ব , তাদের রোগ নিরাময় এবং আরোগ্য লাভের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের সক্ষম করে তোলার কথা মাথায় রেখে এবং তাদের মঙ্গল সাধনের জন্য এবং আয় সুনিশ্চিতকরণের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিচালিত সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পগুলিকে একত্র করা হয়েছে।

প্রকল্পটি কে পরিচালনা করে এবং প্রকল্পটির আওতায় কারা আসতে পারেন?

সামাজিক সুরক্ষা যোজনা শ্রম দপ্তর দ্বারা প্রজ্ঞাপিত একটি প্রকল্প। অসংগঠিত শিল্প ও অনিযুক্ত পেশার অনুমোদিত তালিকার প্রত্যেক যোগ্য অসংগঠিত শ্রমিক তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করে( উপরে উল্লিখিত ) এই প্রকল্পের আওতায় আসতে পারেন।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনার আওতায় আসতে গেলে আবেদনকারীর প্রয়োজনীয় যেকোনো দুটির যোগ্যতা উল্লেখ করুন ।

সদস্য হতে ইচ্ছুক অসংগঠিত শ্রমিকদের পশ্চিমবঙ্গে বাস করতে হবে বয়স ১৬ থেকে ৬০ হতে হবে এবং পারিবারিক উপার্জন মাসে ৬.৫ হাজার টাকার বেশি হওয়া চলবে না।


Cyclone Fengal | নভেম্বরেই ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় 'ফেনজাল'! কোথায় ল্যান্ডফল করবে এই সাইক্লোন?
AR Rahman | সঙ্গীতশিল্পী এ আর রহমানের বিবাহ বিচ্ছেদ! দীর্ঘ ২৯ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতির ঘোষণা করলেন সায়রা বানু
Bihar Blackmagic | নিজের সন্তানকে 'বলি' দিয়ে হৃদপিন্ড বের করে খেলেন মা! 'পৈশাচিক' কান্ড ঘটিয়ে বাড়ি ফেরেন একেবারে উলঙ্গ হয়ে
Kolkata Weather Update । আজ সারাদিন কেমন থাকবে শহর কলকাতা আবহাওয়া? দেখে নিন এক নজরে
India vs South Africa T20 । সঞ্জু তিলক ঝড়ে কার্যত উড়ে গেলো প্রোটিয়া শিবির, টি২০ সিরিজের ৪র্থ ম্যাচে রানের বর্ষা দুই তরুণ তুর্কির
স্বনামধন্য লেখিকা লীলা মজুমদারের জীবনী | Biography of Leela Majumdar
২১ টি সেরা যোগাসন এবং তাদের উপকারিতা সঙ্গে ছবি | 21 yoga poses and their benefits with photo