ছট পূজার ইতি বৃত্তান্ত | Everything about Chhat Puja in bengali
ছট পূজা (বা ছঠ পূজা) হিন্দু বর্ষপঞ্জীর কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে উদযাপিত একটি প্রাচীন হিন্দু পার্বণ। সূর্য্যোপাসনার এই অনুপম লৌকিক উৎসব পূর্ব ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ড, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ এবং নেপালের তরাই অঞ্চলে পালিত হয়ে থাকে।
ভূমিকা | Introduction to Chhat Puja
ছট পূজা হিন্দু বর্ষপঞ্জিকার কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে পালন করা হয়ে থাকে। এটি একটি প্রাচীন হিন্দু পার্বণ। সাধারণত এই পুজা টি বছরে দু’বার পালন করা হয়ে থাকে- প্রথমবার চৈত্র মাসে যাকে বলে চৈতী ছট এবং দ্বিতীয়বার কার্তিক মাসে যা কার্তিকী ছট নামে সুপ্রসিদ্ধ। বিহার ও ঝাড়খণ্ডের এই উৎসব মূলত সূর্যদেবতার উদ্দেশ্যে পালন করা হয়। কিন্তু এই পুজোয় শুধু তিনি একা নন, তাঁর সাথে পূজিত হয়ে থাকেন সূর্যের দুই স্ত্রী ঊষা ও প্রত্যুষা। কথিত আছে, এই দুই স্ত্রী-ই নাকি সূর্যদেবতার সমস্ত শক্তির উৎস। সূর্য্য দেবকে আরাধনার এই অনুপম লৌকিক উৎসব পূর্ব ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ড ছাড়া ও পূর্ব উত্তরপ্রদেশ এবং নেপালের তরাই অঞ্চলে পালন করা হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে এই পার্বণ প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যে দিয়ে আজ সারা বিশ্বজুড়ে প্রচলিত।
ছট পূজার অর্থ | The meaning of Chhat Puja
ছট বা ছঠ, মূলত ষষ্ঠী নামের অপভ্রংশ স্বরূপ। সূর্য ষষ্ঠী ব্রত হওয়ার কারণে এই পূজা কে 'ছটপুজো' হিসেবে অভিহিত করা হয়। দীপাবলির পর হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে উদযাপিত অন্যতম বড় উৎসব হল ছট পুজো। কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে চার দিনের এই ব্রতের শুভারম্ভ হয় আর তা চলতে থাকে সপ্তমী পর্যন্ত । ছট পুজোর ইতিহাস অনুযায়ী সূর্যদেব ও তাঁর পত্নী ঊষাদেবীর(ছটী মাঈ) প্রতি সমর্পিত হয়েছিলেন। এই পুজো উদযাপন করে পৃথিবীতে জীবনের স্রোত বহাল রাখার জন্য সূর্যদেব ও ছটী মাঈ কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয় এবং তাঁদের কাছ থেকে আশীর্বাদ প্রদানের কামনা করা হয়ে থাকে।চার দিনের এই ব্রতের মধ্যে সর্বাধিক কঠিন ও তাৎপর্যপূর্ণ রজনী হল কার্তিক শুক্লা ষষ্ঠী। বিক্রম সংবৎ-এর কার্তিক মাসের শুক্লা ষষ্ঠী তিথিতে এই মহান ব্রত উদযাপন হয় বলে এর নাম ছট প্রদান করা ।এই পূজার রীতি অনুযায়ী মূর্তি পুজোর চল নেই । সূর্যদেবকে এই পূজার প্রধান আরাধ্য দেবতা হিসেবে মান্য করা হয়।
ছটপুজোর উৎপত্তি; বিভিন্ন মত | The origins of Chhat Puja
ছট পূজার উৎপত্তি নিয়ে কোনো সুস্পষ্ট নিদর্শন আজ পর্যন্ত মেলেনি। তবে পৌরাণিক আখ্যানে ছট পূজার নীতি নিয়মের সাথে সাদৃশ্য রয়েছে এমন উৎসব ও দেখা যায়। ঋগ্বেদের শ্লোকগুলি বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে সেখানে সূর্য্যবন্দনার স্পষ্ট নিদর্শন আছে। প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতার সাথে সাথে গ্রীক, রোমান, মিশরীয় সভ্যতাসমূহেও সূর্য্য কে মুখ্য দেবতা হিসেবে গণ্য করা হতো । সমভাবে ঊষাও ছিলেন বৈদিক দেবী যিনি মূলত পূর্বের দেবী বলে স্বীকৃত এবং তার সাথে তিনি অশ্বিনীকুমারদের মাতা। অগ্নি, সোম এবং ইন্দ্রদেব এর পরেই তিনি হলেন অন্যতম প্রধান বৈদিক দেবী। 'রাত্রি' হল তার ভগিনী যাকে পরবর্তীকালে সন্ধ্যা এবং ছায়ারূপে কল্পনা করা হয়েছে। আবার বেশ কিছু ঐতিহাসিক মনে করেন ছটপুজোর প্রকৃত ইতিহাস লুকিয়ে আছে রামায়ণ ও মহাভারতের পাতায়। রামায়ণে কথিত আছে, রামচন্দ্র ছিলেন সূর্যদেবের বংশধর। চৌদ্দ বৎসর বনবাসে কাটানোর পর তিনি অযোধ্যায় ফিরে তিনি এবং সীতাদেবী দুজনেই সূর্য দেবের তপস্যায় উপবাস রাখেন। পরবর্তী দিনের ভোরবেলায় তাঁরা উপবাস ভঙ্গ করেছিলেন। । কথিত আছে যে পরবর্তীতে এই রীতিই ছট পুজোর রূপ নিয়েছিল। অনেকের মতে মহাভারতও এই পুজোর উৎস লুকিয়ে আছে। কথিত আছে যে মহাভারতের বিশিষ্ট চরিত্র, সূর্যদেব ও কুন্তীর পুত্র কর্ণ একবুক জলে দাঁড়িয়ে সূর্য দেবের আরাধনা করেছিলেন। প্রার্থনার শেষে তিনি গরীবদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করেছিলেন।কালক্রমে এভাবেই ছট পুজোর প্রচলিত হয়েছিল বলে শোনা যায়। তাই আজ ও ছট পূজা উদযাপন করার সময় সকল উপাসকদের কোমর পর্যন্ত জলে নেমে সূর্য পূজা করতে দেখা যায়।
অপর এক আখ্যানের মতানুসারে , পাণ্ডু ঋষি ও তাঁর পত্নী কুন্তী বনে বসবাসকালে পুত্র প্রাপ্তির জন্য সরস্বতী নদীর তীরে সূর্য্য উপাসনা এবং ব্রত করেছিলেন।
পুরাণ মতানুসারে , প্রথম মনু প্রিয়বত সন্তানহীন ছিলেন । তার পিতা কাশ্যপ মুনি পুত্রেষ্ঠী যজ্ঞ করার পরামর্শ দেন যার ফলে তার পত্নী মালিনী একটি মৃত পুত্র প্রসব করেন। মৃত শিশু হওয়ার দুঃখে তারা বিলাপ করতে থাকায় আকাশ থেকে এক দিব্য কন্যা প্রকট হন যিনি নিজকে ব্রহ্মার মানস পুত্রী বলে পরিচয় দিয়েছিলেন। মৃত পুত্রকে স্পর্শ করার সাথে সাথে সে জীবন ফিরে পায়। ভক্তরা তাই ঊষা দেবী বা ছটি মায়ের কাছে পুত্র প্রাপ্তির আশায় ব্রত উপাসনা করে থাকেন।
এছাড়া ও লৌকিক দেবী হিসাবে বিভিন্ন ধরনের লোককথা আখ্যান হিসাবে মানুষের মুখে মুখে চলে আসছে বহু যুগ ধরে।
ছট পূজার রীতি রেওয়াজ | The rituals of Chhat puja
বাঙালিদের দূর্গাপুজোর মতোই ছট পূজার আচার-অনুষ্ঠান চলে চার দিন ধরে! পুজো শুরুর আগে ভক্তগণ নিজেরাই পরিষ্কার করে ফেলেন রাস্তাঘাট, যাতে বাড়ি থেকে জলাশয় অবধি যাওয়ার পথ অপরিষ্কার না থাকে। ছটের প্রথম দিনটিকে বলা হয়ে থাকে, ‘নাহায়-খায়ে’ (স্নান ও খাওয়া) ।যে মহিলা এই ছটের ব্রত উদযাপন করবেন সেই দিনটি মূলত তাঁর শুদ্ধিকরণ পর্ব বলে মানা হয়। ব্রতের দিন ভোরবেলা স্নান সম্পন্ন করে নিরামিষ আহার যথা : ভাত, ডাল আর মরসুমি সব্জি আহার করে সেই ব্রতীন (ব্রত উদযাপনকারীকে এই নামেই সম্বোধন করা হয়ে থাকে)। সব্জি বলতে মূলত লাউ আর ছোলাশাক খাওয়া হয় আর ব্রতীনের এঁটো করা সেই খাবারই প্রসাদ হিসেবে গ্রহণ করেন পরিবারের বাকি সদস্যরা । সে খাবারে নুনের ব্যবহার একদমই করা যায় না।এরপর পরিবারের বাকিদের সাথে গম ধুয়ে থাকেন ব্রতীন, আর সেই গম দিয়ে তৈরি প্রসাদই উৎসর্গ করা হয়ে থাকে সূর্য দেবতার উদ্দেশ্যে । গম শুকোতে দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হয় যাতে একটুও ধুলো-ময়লা বা পাখির মলমূত্র না পড়ে সেই গমে। সেই বিশুদ্ধ গমের আটা দিয়েই তৈরি করা হয় রুটি, পুরি আর হরেক রকম মিষ্টি।
দ্বিতীয় দিনটিকে বলা হয়ে থাকে, 'খারনা'। এই দিনটিতে নির্জলা থাকতে হয় ব্রতীনকে। নিজে অনাহারে থেকেই তাকে বাড়ির বাকি সদস্যদের জন্য তৈরি খাবার তৈরি করতে হয় — তাসমাই (দুধ, চিনি আর চাল দিয়ে ক্ষীরের মতো পায়েস) ও পুরি। যে গোরুর বাছুর জীবিত, এমন গোরুর দুধ দিয়েই তৈরি করা হয় 'তাসমাই', এবং তাতে এক বিন্দু জল মিশ্রিত করা হয় না। সন্ধ্যাকালে রান্না সম্পন্ন হলে দরজা বন্ধ করে সেই প্রসাদ নানা দেবতা সহ কূলদেবতার উদ্দেশ্যেও উৎসর্গ করে ব্রতীন। কলাপাতায় পরিবেশিত সেই প্রসাদই তার রাতের আহার।কিন্তু ব্রতের নিয়ম অনুযায়ী ব্রতীন কে আহার সম্পূর্ণ করলে চলবে না কারণ তার আধখাওয়া খাবারই বাকি পরিবারের সদস্যদের প্রসাদ।
তৃতীয় দিনে আবার শুরু হয় অনশনের পালা যা চলে প্রায় ৩৬ ঘণ্টা। সারাদিনে নির্জলা থাকতে হয় ব্রতীনকে। বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা বেতের ঝুড়িতে ঠেকুয়া, লাড্ডু, ছাঁচ সাজায় ও সাথে থাকে হরেক রকম মরসুমি ফলের সমাহার। এই ঝুড়ি মাথায় করে পুকুরঘাট অবধি দিয়ে আসেন বাড়ির পুরুষ সদস্য যার সাথে আসেন ব্রতীনও। সেই দিন অস্তগামী সূর্যের উদ্দেশ্যে অর্ঘ্য অর্থাৎ দুধ অর্পণ করা হয়ে থাকে। এক এক করে প্রতিটি ঝুড়ি হাতে নিয়ে, অন্য হাতে প্রদীপ ধরে সূর্যের দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করে থাকে ব্রতীন। দুধ-জলের অঞ্জলি প্রদান করার পর ফুল, ধুপ-ধুনো সহযোগে পুজা করে সে ফিরে আসে নিজের বাড়িতে।
চতুর্থ দিন অর্থাৎ ব্রতের শেষদিনে পুনরায় ঘাটে গিয়ে উদীয়মান সূর্যকে পবিত্র মনে দুধ -জলের অঞ্জলি দিয়ে অর্ঘ্য প্রদান করা হয়। তার পর উপবাসভঙ্গ করে পূজার প্রসাদরূপে বাঁশ নির্মিত পাত্রে সুপ, গুড়, মিষ্টান্ন, ক্ষীর, ঠেকুয়া, ভাতের নাড়ু এবং আখ, কলা, মিষ্টি লেবু প্রভৃতি ফল জনসাধারণের মধ্যে বিতরণ করা হয়। জলাশয় থেকে বাড়ি ফেরার সময়ে চাষের জমির পুজো করে থাকে ব্রতীন। শক্তির এই পুজোয় উপেক্ষিত হন না মা বসুন্ধরাও। বাড়ি ফেরার পর সকল সদস্যগণ দেবীরূপেই প্রণাম করে ব্রতীন কে।
ছট পুজোর গুরুত্ব | Significance of Chhat Puja
সূর্য্যোপাসনার জন্য প্রসিদ্ধ ছট পূজা পারিবারিক সুখ-সমৃদ্ধি তথা মনোবাঞ্ছিত ফল লাভের জন্য পালন করা হয়। নারী-পুরুষ সমান উদ্যোগে এই উৎসবে অংশগ্রহণ করে থাকেন।যদিও ছট পূজায় কোনো মূর্তি উপাসনার স্থান নেই তবে ইদানীংকালে পূজা কমিটিগুলিকে সকল ঘাটের কাছে সূর্য এবং ঊষার মূর্তি প্রতিষ্ঠা করে থাকে। কঠিন নিয়ম মেনে এই পুজোতে ৩৬ ঘণ্টার এক কঠোর ব্রত পালন করতে হয়। সম্পূর্ণ সাত্বিক নৈবেদ্যের সমাহার কুলো, ডলা বা পাচিতে রেখে সূর্যদেবের উদ্দেশে উৎসর্গ করা হয়ে থাকে। নানাপ্রকার ফলমূল, মিষ্টি ইত্যাদির সাথে পরম্পরাগত বিহারী লোকখাদ্য "ঠেকুয়া" প্রস্তুত করে নৈবেদ্যরূপে প্রদান করা হয়ে থাকে। ছট পূজায় অনেক উপাসক বাগরি নদীর ঘাটে গিয়ে পূজা করে থাকেন।বর্তমানে এই পূজা এক সার্বজনীন রূপ লাভ করেছে। ভারতবর্ষের অনেক জায়গায় বিভিন্ন ভাষাভাষী, ধর্ম সম্প্রদায়ের মানুষ এই পূজার গুরুত্ব উপলব্ধি করে পূজায় অংশগ্রহণ করতে শুরু করেছে।
ছট পুজোর বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব | The scientific significance of Chhat Puja
অনেক বিজ্ঞানীরা মনে করেন ছট পুজো বেশ বিজ্ঞানসম্মত ও বটে। মানব শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন এর বহিস্কার করতে সাহায্য করে থাকে এই পূজোর প্রথা। প্রথার নিয়ম অনুযায়ী সূর্যের সামনে উন্মুক্ত অবস্থায় জলে দাড়িয়ে থাকাকালীন দেহে সৌর তড়িৎ প্রবাহিত হয়ে থাকে যা প্রবেশ করে দেহের কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আবার অন্যান্য বৈজ্ঞানিকরা মনে করেন যে দেহ থেকে ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাস দূর করতে এই প্রথাটি ভীষণভাবে কার্যকরী । আসন্ন শীতের প্রকোপ কে মোকাবিলা করার জন্য দেহকে তৈরী করে দেয় এই প্রথা। কিছু পরিবেশ বিজ্ঞানীদের মনে করেন ছট পূজা সর্বাধিক পরিবেশ বান্ধব বা Eco -friendy একটি ব্রত।
উপসংহার | The conclusion of Chhat Puja
সূর্যই হল সকল শক্তির আধার। আর এই শক্তির আরাধনার মাধ্যমে সমগ্র দেশবাসী আজ একসূত্রে মিলিত হয়েছে। ধর্মীয় আঙ্গিক ছাড়িয়ে ছটপুজো আজ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনটিকে আরও মজবুত করে বেঁধে দিয়েছে।
প্রশ্নোত্তর - Frequently Asked Questions
ছট পূজার দিন কোন কোন দেবদেবীর আরাধনা করা হয়ে থাকে?
ছট পুজোতে সূর্যদেবের আরাধনা সাথে সাথে পূজিত হয়ে থাকেন সূর্যের দুই স্ত্রী ঊষা ও প্রত্যুষা।
নদী কিংবা জলাশয়ের ধারেই কেন ছটপুজো উদযাপিত করা হয়?
ছট পুজোর রীতি অনুযায়ী কোনো জলাধারে গিয়ে সূর্যদেবের উদ্দেশ্যে দুধ জলের অঞ্জলি দিয়ে অর্ঘ্য প্রদান করা হয়ে থাকে এবং স্নান করার ও রীতি আছে । তাই জলাশয় বা নদীর ধারেই এই পূজা উদযাপিত করা হয়।
ছট পুজো কি সমগ্র জাতি ধর্ম নির্বিশেষে করা যেতে পারে ?
সকল মানুষের ক্ষেত্রেই সূর্য হল শক্তির আধার এবং সূর্যদেব সকল প্রাণিজগতকে সমান দৃষ্টিতে দেখেন। তাই ছট পুজো যেকোনো ধর্মাবলম্বী মানুষই করতে পারেন।
ছট পুজো ভারতের কোন কোন অঞ্চলে বিশেষভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে?
বিহার, ঝাড়খন্ড এবং পূর্ব উত্তরপ্রদেশের কিছু অঞ্চলে ছট পুজো বেশি প্রসিদ্ধ।
ছট পুজো বছরে কবার পালন করা হয়ে থাকে?
সাধারণত বছরে দু’বার পালন করা হয়ে থাকে এই পূজা ; প্রথমবার চৈত্র মাসে যাকে বলে চৈতী ছট এবং দ্বিতীয়বার কার্তিক মাসে যা কার্তিকী ছট নামে সুপ্রসিদ্ধ।
- Related topics -
- লাইফস্টাইল
- ছটপুজো
- ধর্ম
Contents ( Show )
- ভূমিকা | Introduction to Chhat Puja
- ছট পূজার অর্থ | The meaning of Chhat Puja
- ছটপুজোর উৎপত্তি; বিভিন্ন মত | The origins of Chhat Puja
- ছট পূজার রীতি রেওয়াজ | The rituals of Chhat puja
- ছট পুজোর গুরুত্ব | Significance of Chhat Puja
- ছট পুজোর বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব | The scientific significance of Chhat Puja
- উপসংহার | The conclusion of Chhat Puja
- প্রশ্নোত্তর ( Frequently Asked Questions )
- পিডিএফ ডাউনলোড | Print or Download PDF File