শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বক্তব্য অনুযায়ী, পড়ুয়াদের সচেতন করতে গেলে স্কুলের বাইরেও সকলকে সমান ভাবে সতর্কতা-সচেতনতার প্রমাণ দিতে হবে।
স্কুলগুলিতে আলাদা ভাবে বিধিনিষেধ আরোপ বা স্কুলে পঠনপাঠন বন্ধ করে দেওয়ার মতো কোনও সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকার এখনই নিচ্ছে না বলে শুক্রবার স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
পড়ুয়াদের ভবিষ্যত কী? রাজ্যে পড়াশুনার হাল কীরূপ তা নিয়ে মুখ খুললেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বললেন, ‘‘স্কুলে আলাদা ভাবে কোনও বিধিনিষেধ নিয়ে স্বাস্থ্য দফতর থেকে এখনও কোনও নির্দেশিকা পাইনি আমরা। স্কুলশিক্ষা দফতর নিজেরা কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। স্বাস্থ্য দফতর যদি কোনও নির্দেশিকা দেয়, সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
কিন্তু অতিমারির বিধি পালনের ফলে এই বিষয়টিও প্রশ্নের মুখে পড়েছে। স্কুলের ভিতরে বিধিনিষেধ থাকলেও বাইরে তার দেখা নেই বলে প্রতিনিয়ত উঠছে অভিযোগ। এবং বহির্জগতে এ শ্রেণির মানুষের বেপরোয়া আচরণের প্রভাব পড়ুয়াদের মনেও পড়ছে বলে শিক্ষা শিবির থেকে সচেতন সামাজিক বর্গের পর্যবেক্ষণ।
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বক্তব্য, পড়ুয়াদের সচেতন করতে গেলে স্কুলের বাইরেও সকলকে সমান ভাবে সতর্কতা-সচেতনতার প্রমাণ দিতে হবে। যাতে শিক্ষার্থী সমাজের কাছে এই দৃশ্যকেই আদর্শ স্থাপন করা যায়। সমাজের সর্বস্তরে করোনা বিধি যাতে মেনে চলা হয়, তার জন্য যথাসম্ভব কঠোর হতে হবে সরকারকে।
- Related topics -
- শিক্ষা
- ব্রাত্য বসু
- শিক্ষা ব্যবস্থা
- করোনা পরিস্থিতি