মমতা ব্যানার্জী

পুজোর মহামিছিলের প্রস্তুতি তুঙ্গে, মমতার পুজো উৎসবে হাইলাইট লক্ষ্মীর ভান্ডারের

পুজোর মহামিছিলের প্রস্তুতি তুঙ্গে, মমতার পুজো উৎসবে হাইলাইট লক্ষ্মীর ভান্ডারের
Key Highlights

একুশের ভোটের মুখ্যমন্ত্রীর তুরুপের তাস ছিল লক্ষ্মীর ভান্ডার। সেই লক্ষ্মীর ভান্ডারই হবে দুর্গাপুজোর শোভাযাত্রার হাইলাইট।

একুশের ভোটের তুরুপের তাস লক্ষ্মীর ভান্ডারকে সামনে রেখে পুরো অনুষ্ঠান সাজিয়ে ফেলেছেন তিনি। তৈরি হয়ে গিয়েছে সতেরো দফার গাইডলাইন। হেরিটেজ তকমা পেয়েছে বঙ্গের দুর্গাপুজো কাজেই উৎসবের মেজাজ এবার তিনগুণ হবে।

পয়লা সেপ্টেম্বরেই শুরু পূজোর তোড়জোড়, হাইলাইট করা হচ্ছে 'লক্ষ্মীর ভান্ডার'

পুজোর বাকি আর এক মাস। কিন্তু হেরিটেজ তকমার জেরে এবার একমাস আগেই পূজোর ঢাকে কাঠি দিতে চান মুখ্যমন্ত্রী পয়লা সেপ্টেম্বর দুর্গাপুজোকে সামনে রেখে বিশাল শোভাযাত্রার আয়োজন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়ি থেকে রেড রোড পর্যন্ত হবে পদযাত্রা। ততে উপস্থিত থাকবেন ইউনেস্কোর প্রতিনিধি। তার জন্য পুজো কমিটি গুলির সঙ্গে মিটিং সেরে নিয়েছেন তিনি। তৈরি হয়েছে সতেরো দফার গাইড লাইন। ৫০০ থেকে ৭০০ জন অংশ নেবেন এই শোভা যাত্রায়।

লক্ষ্মীর ভান্ডারই হবে এবার দুর্গাপুজোর শোভাযাত্রার হাইলাইট। পদযাত্রায় লক্ষ্মীর ভান্ডারের মহিলারা সংখ্যায় ৫০০ থেকে ৭৫০ জন পর্যন্ত অংশগ্রহণ করতে পারেন। তবে শুধু লক্ষ্মীর ভান্ডারের মহিলারাই নয়, জেলার বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীরাও ওই পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে পারে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়। অর্থাৎ লক্ষ্মীর ভান্ডাররে ব্রাণ্ডিং করতে চাইছেন মমতা।এর আগে মমতার কন্যাশ্রী প্রকল্প আন্তর্জাতিক শিরোপা পেয়েছে।

ইতিমধ্যেই শোভা যাত্রার থিম সং তৈরি করা হয়েছে। সেটি জেলাগুলিকে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেই থিম সং দিয়ে শোভাযাত্রায় অংশ নিতে হবে। পদযাত্রায় রঙিন ছাতায় ব্যবহার করতে হবে। কোন রকম কালো ছাতা ব্যবহার করা যাবে না। সেই সঙ্গে যথাযথ ব্র্যান্ডিং এবং হোর্ডিং, লোগোর ব্যবহার করে যথাযথ প্রচার করতে হবে।