রাজ্য

WB Student Credit Card Scheme | স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড স্কিম :পড়ুয়াদের এক নতুন পথের দিশারি

WB Student Credit Card Scheme | স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড স্কিম :পড়ুয়াদের এক নতুন পথের দিশারি
Key Highlights

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-এর 'স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড স্কিম' (Student Credit Card Scheme) কিভাবে পড়ুয়াদের শিক্ষাক্ষেত্রে সাহায্য করেছে, আসুন জেনে নেওয়া যাক।

ভূমিকা | Introduction of Student Credit Card Scheme

তৃতীয়বার প্রশাসনিক ক্ষমতায় আসার পর পশ্চিমবঙ্গের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তত্ত্বাবধানে চালু হয় আরেকটি উন্নয়নমূলক প্রকল্প যার নাম স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড স্কিম । এই প্রকল্পটির মাধ্যমে রাজ্য সরকার উচ্চ শিক্ষার জন্য পড়ুয়াদের সামনে এক নয়া দিগন্তের উন্মোচন করে দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যত সুনিশ্চিত করার স্বার্থে, শিক্ষাক্ষেত্রে তাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড এর মতন একটি অভিনব প্রকল্প রূপায়িত হয়েছে যার ফলে শিক্ষার্থীরা স্টুডেন্ট এর জন্য বরাদ্দ ঋণ , স্বল্প সুদে কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদের ব্যবধানে শোধ করতে পারবে।

প্রকল্পের শুভারম্ভ | Launch of Student Credit Card Scheme

পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনোর জন্য মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৩০ জুন , ২০২১ এ"স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড" প্রকল্পের সূচনা করেন। এক সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সুবিধার্থে অভিনব এই লোনের প্রকল্পটির সূচনা করা হয়।

প্রকল্পটির উদ্দেশ্য | Purpose of Student Credit Card Scheme

উচ্চশিক্ষার জন্য পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীরা যাতে সহজেই ঋণ পেতে পারে।>শিক্ষার সুবিধার্থে স্বল্প সুদের হারে ছাত্রছাত্রীদের ঋণের ব্যবস্থা করা এই প্রকল্পটির অন্যতম উদ্দেশ্য।>শিক্ষার্থীরা আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ তাই অর্থের জন্য তাদের উচ্চশিক্ষা যাতে থেমে না থাকে, সে জন্যই রাজ্য সরকার এই অনন্য উদ্যোগটি গ্রহণ করেছেন।>স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড আবেদন করার সঠিক সময়। >দশম শ্রেণী থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত , অথবা সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নেওয়ার সময় আর্থিক সমস্যা থাকলে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই প্রকল্প অর্থাৎ স্টুডেন্ট ক্রেডিট কর্ডের জন্য আবেদন করা যাবে।

প্রকল্পের সুবিধা | Benefits of Student Credit Card Scheme

  1. স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড থেকে প্রাপ্ত ঋণের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে। দেশ-বিদেশে পড়াশুনোর খরচ চালাতে পারবে। 
  2. উক্ত প্রকল্পের আওতায় ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবে পড়ুয়ারা ; এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার জন্য ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া। 
  3. নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেমেয়েদের পড়াশুনো, অর্থের জন্য যাতে থেমে না থাজে তাই উচ্চশিক্ষা, লেপটপ,হোস্টেল খরচ, এমনকি সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নেওয়ার ক্ষেত্রে খরচের জন্যও পশ্চিমবঙ্গ ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনোর জন্য ঋণ প্রদান করবে। 
  4. এই ঋণের গ্র্যারান্টার হবে সরকার নিজেই যার ফলে মধ্যবিত্ত পরিবারের ছাত্রছাত্রীদের গ্যারান্টার সম্পর্কিত অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না। 
  5. ছাত্রছাত্রীরা চাকরি পাওয়ার পর ১৫ বছরে অত্যন্ত কম সুদে সেই ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ পাবে। দশম শ্রেণি থেকেই ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পের সুবিধা মিলবে।
  6. ছাত্রছাত্রীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ও তার প্রশিক্ষণের জন্যেও স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে ঋণ দেওয়া হবে। এছাড়া, কোর্স ফি, টিউশন ফি, কম্পিউটার, ল্যাপটপের জন্যেও প্রয়োজনীয় অর্থ ঋণ স্বরূপ দেওয়া হবে।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের আবেদনের বয়সসীমা | Age limit for Student Credit Card Scheme

পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষার্থীদের ঋণ প্রকল্পের জন্য বয়সসীমা ৪০ বছর অবধি ধার্য করা হয়েছে  অর্থাৎ যে ছাত্র বা ছাত্রী এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করবে তাদের বয়স ৪০ বছরের নীচে হওয়া বাঞ্ছনীয়।

প্রকল্পের সুবিধা কারা পাবেন | Eligibility for Student Credit Card Scheme

  •  ভারতের নাগরিক এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন; তবে পশ্চিমবঙ্গে কমপক্ষে ১০ বছর বসবাসকারী পরিবারের শিক্ষার্থী হতে হবে আবেদনকারীকে।
  • শিক্ষার্থী যখন আবেদন করবে তখন তার বয়স ৪০-এর নিচে হতে হবে।
  • পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বীকৃত বোর্ড বা সংসদের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণাধীন সরকারি অথবা বেসরকারি বিদ্যালয় বা মাদ্রাসার দশম শ্রেণি থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী হওয়া বাঞ্ছনীয়।
  • দেশ-বিদেশের যে কোনও স্বীকৃত কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডিপ্লোমা কোর্স-সহ স্নাতক , স্নাতকোত্তর , পেশাগত ডক্টরাল বা পোস্ট ডক্টরাল কোর্টে পাঠরত শিক্ষার্থীরা এই প্রকল্পের সুবিধা লাভ করতে পারবে ।
  •  বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য কোচিং ইনস্টিটিউশনে প্রশিক্ষণরত শিক্ষার্থীরা ও প্রকল্পটির আওতা ভুক্ত । 

উপরোক্ত প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই নিজের নিজের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে ছাত্রছাত্রীদের।

যে সব কোর্সের জন্য স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড বা স্টুডেন্ট লোন পাওয়া  যাবে| Course lists for Student Credit Card Scheme

একজন ছাত্র বা ছাত্রীর দশম শ্রেণী থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত যাবতীয় পড়াশোনার জন্য এই লোন পাওয়া যাবে । আগ্রহী পরীক্ষার্থী যারা দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য ঋণের প্রয়োজন পড়লে, সেক্ষেত্রেও এই প্রকল্পের আওতায় লোন পাওয়া সম্ভব। 

পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য যথাক্রমে Upsc, WBCS,WBP প্রভৃতির প্রস্তুতি নিতে গিয়ে যদি ছাত্রছাত্রী ,স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড ঋণের প্রয়োজন হয় তবে তারা এই ঋণ নিতে পারবে ।

কত টাকা পর্যন্ত স্টুডেন্ট লোন পাওয়া সম্ভব | Amount of Student Credit Card Scheme

  1. সর্বাধিক ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্টুডেন্ট ক্রেডিট বা লোন পাওয়া সম্ভব।
  2. ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোনের ক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীদের কোনোরকম সুদ গুনতে হবেনা। ৪ লক্ষের বেশি ঋণ নিলে কেবলমাত্র ৪ শতাংশ সুদ দিতে হবে।
  3. কোর্স শেষ হয়ে গেলে চাকরি পাওয়ার শিক্ষার্থীকে ১৫ বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ করতে হবে।

প্রকল্পের দরকারে যেসব ডকুমেন্টস বা নথি প্রয়োজন | Required documents for Student Credit Card Scheme

  1. আবেদনকারীর আধার কার্ডের জেরক্স কপি বা মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশনের জেরক্স কপি।
  2. আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি থাকা বাঞ্ছনীয়।
  3. আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রাহকের রঙিন ছবি (মা/ বাবা/ আইনি অভিভাবক) 
  4. আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রাহকের প্যান কার্ডের জেরক্স কপি এবং যদি প্যান কার্ড না থাকে তাহলে নির্দিষ্ট ফর্মাটে অঙ্গীকারপত্র পেশ করা বাঞ্ছনীয়।
  5. শিক্ষার্থীরা অভিভাবকের ঠিকানার প্রমাণপত্রের জেরক্স কপি ও মোবাইল ফোন নম্বর।
  6. আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রাহকের যাবতীয় ব্যাঙ্কের তথ্য- যথা; ব্যাঙ্কের নাম ও শাখা, অ্যাকাউন্ট নম্বর, আইএফএস কোড ইত্যাদি-সহ ওই ব্যাঙ্কের পাশ বইয়ের প্রথমপাতার জেরক্স কপি ইত্যাদির প্রয়োজন পড়বে।
  7. আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রাহকের নমুনা স্বাক্ষর লাগবে।
  8. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোর্স ফি সম্বলিত ডকুমেন্টসের ফোটোকপি।
  9. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রমাণপত্র অথবা নথির ফোটো কপি।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড-এর জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া | Application process of Student Credit Card Scheme

  • আবেদনকারীকে সবার প্রথমে রাজ্য সরকারের শিক্ষা দপ্তরের অফিসিয়াল wbscc.wb.gov.in ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে ।
  • তারপর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে সরাসরি আবেদন করা যাবে ।এই ওয়েবসাইটে "Online Student Credit Card Registration Form" স্থানে ক্লিক করলে একটি নতুন পেজ খুলে যাবে। সেখানে আবেদনকারীকে নিজের বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে যেমন নিজের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ইমেল আইডি-সহ বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে। আধার কার্ড থাকা বা না থাকার ভিত্তিতে সেই রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ভিন্ন হবে। পাসওয়ার্ডও দিতে হবে। তারপর ‘Register’-এ ক্লিক করতে হবে।
  • যে ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে, তাতে ওটিপি যাবে; সেই ওটিপি সঠিকভাবে বসিয়ে 'Verify' অপশনে ক্লিক করতে হবে।রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবার পর স্ক্রিনে একটি 'Registration ID' আসবে। ফোনেও লগ ইন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পাঠানো হয়ে থাকে। তারপরwbscc.wb.gov.in/ -তে গিয়ে Student Login-তে ক্লিক করতে হবে। তারপর সেখানে রেজিস্ট্রেশন আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। 
  • Dashboard' খুলে যাবে আর তখন সেখানে 'Apply Now'-তে ক্লিক করতে হবে।আরো একটি নতুন পেজ খুলে যাবে। সেখানে বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে।
  • যাবতীয় নথি আপলোডের পর ‘Save & Continue’ করতে হবে।
  • যাবতীয় নথি এবং তথ্য মিলিয়ে দেখার পর 'Submit Application' ক্লিক করতে হবে।
  • তথ্য দেওয়ার পর আবেদনকারীর ছবি কোনোক্ষেত্রে ভুল থাকে সেক্ষেত্রে "Edit Loan Application" অপশনে ক্লিক করে সংশোধন করার সুযোগ থাকবে । তবে ফাইনাল সাব মিশন করার পরে আর ভুল সংশোধন করার সুযোগ থাকবে না ।
  • এরপর আবেদনকারীকে নিজের "Application Submitted to HOI" লেখা দেখাবে। অর্থাৎ আবেদনকারীর সমস্ত লোনের তথ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছে চলে গিয়েছে এবং এবপর HOI থেকে HED-তে তথ্য চলে যাবে। অর্থাৎ উচ্চ শিক্ষা দপ্তরে। আবেদনকারী রেফারেন্স নম্বরের সাহায্যে নিজের 'স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের" স্ট্যাটাস বা বর্তমান অবস্থাটি চেক করতে পারবে।

॥বিশদে জানতে ॥

নিম্নে উল্লিখিত হল প্রয়োজনীয় সরকারি যোগাযোগ মাধ্যমগুলি যা স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের বিষয়ে সহায়তা প্রদান করতে পারে :

অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | Official website of Student Credit Card Scheme
অফিসিয়াল হেল্পলাইন নম্বর: 

1800-102-8014

অফিসিয়াল Email Id- 

support-wbscc@bangla.gov.in

॥প্রকল্পটি সম্পর্কিত পিডিএফ লিংক ॥

প্রকল্পটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত ভাবে অফিসিয়াল তথ্য জানতে গেলে এই লিংকে ক্লিক করুন 

॥প্রকল্পটির রূপায়ণ ॥

৩০ জুন ২০২১ এ স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড স্কিম টি ঘোষণার প্রথম দেড়মাসে আবেদনকারীর সংখ্যা ৭০ হাজারের বেশি ছাড়িয়ে গেছে । প্রথম দফায় ক্রেডিট কার্ড দেওয়া হয়েছে ১৭২ জনকে আর ঋণের পরিমাণ প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা।

প্রশ্নোত্তর - Frequently Asked Questions

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পটি কবে শুভারম্ভ হয় ?

পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনোর জন্য মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৩০ জুন , ২০২১ এ"স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড" প্রকল্পের সূচনা করেন।

কত টাকা পর্যন্ত স্টুডেন্ট লোন পাওয়া সম্ভব?

সর্বাধিক ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া সম্ভব।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পের উদ্দেশ্য কী ?

উচ্চশিক্ষার জন্য পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীরা যাতে সহজেই ঋণ পেতে পারে,শিক্ষার সুবিধার্থে স্বল্প সুদের হারে ছাত্রছাত্রীদের ঋণের ব্যবস্থা করা এবং আর্থিক অনটনের জন্য যাতে তাদের উচ্চশিক্ষা থেমে না থাকে, সেই উদ্দেশ্যেই রাজ্য সরকারের এই অনন্য উদ্যোগটি গ্রহণ করেছেন।

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পে কোন ক্লাসের ছাত্রছাত্রীরা লোন পেতে পারে?

একজন ছাত্র বা ছাত্রীর দশম শ্রেণী থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত যাবতীয় পড়াশোনার জন্য এই লোন পাওয়া যাবে।