টুইটার-ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অভিযোগের জন্য তিন মাসের মধ্যে নতুন প্যানেল
Key Highlightsসরকার নিযুক্ত প্যানেলগুলি টুইটার, ফেসবুকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলি দ্বারা নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত বা টেকডাউন পর্যালোচনা করার ক্ষমতা পাবে।
টুইটার ও ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তিন মাসের মধ্যে নতুন প্যানেল তৈরি করা হবে। ভারতের বিতর্কিত নতুন আইটি নিয়মের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তা বাকস্বাধীনতা সেন্সর করার প্রচেষ্টা বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
ভারতের বিতর্কিত নতুন আইটি নিয়মের পরিবর্তনের পর অভিযোগ আপিল কমিটি গঠনর পথ প্রশস্ত করে। তিন মাসের মধ্যে প্যানেল তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলি প্রাথমিকভাবে তাদের অভিযোগগুলিকে যেভাবে সমাধান করেছিল তার বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের যে সমস্যা থাকবে তার নিষ্পত্তি ঘটাবে।
এই পদক্ষেপটিকে বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলির রাজত্ব হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে। কেননা গত বছর টুইটার ও শাসক বিজেপির মধ্যে সংঘাতের পর থেকে ভারতে ক্রমবর্ধমান তদন্তের আওতায় এসেছে। অ্যাক্টিভিস্টরা বলেন, প্যানেলগুলির অর্থ অনলাইন বিষয়বস্তুর উপর বৃহত্তর সরকারি নিয়ন্ত্রণ লাগু করা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার তথ্য প্রযুক্তি (ইন্টারমিডিয়ারি গাইডলাইন অ্যান্ড ডিজিটাল মিডিয়া এথিক্স কোড) সংশোধনী বিধিমালা ২০২২ শুরু হওয়ার তারিখ থেকে তিন মাসের মধ্যে এক বা একাধিক অভিযোগ আপিল কমিটি গঠন করবে। প্রতিটি অভিযোগ আপিল কমিটি কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একজন চেয়ারপার্সন এবং দুজন সার্বক্ষণিক সদস্য নিয়ে গঠিত হবে, যার মধ্যে একজন পদাধিকারী হবেন, দুজন স্বতন্ত্র সদস্য থাকবেন।এই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে আধিকারিকদের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট না হলে ৩০ দিনের মধ্যে অভিযোগ আপিল কমিটির কাছে আবেদন করতে পারেন। অভিযোগ আপিল প্যানেল দ্রুততার সঙ্গে তা মোকাবিলা করবে। আপিলের তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে চূড়ান্তভাবে আপিল নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করবে বলে আদেশে বলা হয়েছে।
- Related topics -
- টেকনোলজি
- সোশ্যাল মিডিয়া
- টুইটার
- ফেসবুক
- নিউ প্যানেল








