একজন ভারতীয় ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনী | Biography of an Indian novelist Bankim Chandra Chatterjee

Wednesday, May 11 2022, 11:46 am
highlightKey Highlights

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় একজন ভারতীয় ঔপন্যাসিক, কবি এবং সাংবাদিক ছিলেন। তিনি ১৮৮২ সালের বাংলা ভাষার উপন্যাস আনন্দমঠের লেখক ছিলেন, যা আধুনিক বাংলা ও ভারতীয় সাহিত্যের অন্যতম নিদর্শন।


ভূমিকা | Introduction of Bankim Chandra Chatterjee

যে সময়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ছিল ঘোর দুর্দিন ,অবহেলা ও অনাদরে যখন বাংলা সাহিত্য নিমজ্জিত প্রায় তখন, পরিত্রাতার মতো  যিনি বাংলা সাহিত্য ও বাংলা ভাষাকে সেই চরম অধঃপতন ও অবমাননার হাত থেকে উদ্ধার করেছিলেন ; তিনি আর কেউ নন- উনিশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সম্রাট  বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় । তিনি ছিলেন দেশপ্রেমিক, সমাজ সংস্কারক এবং  সমগ্র জাতির পথপ্রদর্শক। সারা জীবন তিনি সাহিত্য সাধনা করে গিয়েছেন এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিলেন।

জন্ম ও বংশ পরিচয় | Birth and genealogy of Bankim Chandra Chatterjee

Trending Updates
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের "ইন্দিরা"
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের "ইন্দিরা"

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ২৬ শে জুন, ১৮৩৮ অর্থাৎ ১৩ আষাঢ় ১২৪৫ বঙ্গাব্দে , বর্তমান উত্তর ২৪ পরগনা জেলার নৈহাটি শহরের নিকটে অবস্থিত কাঁঠালপাড়া গ্রামে। তাঁর পৈতৃক আদিনিবাস ছিল হুগলি জেলার দেশমুখো গ্রামে।  রামহরি চট্টোপাধ্যায়ের পৌত্র যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের তৃতীয় পুত্র ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। পিতা যাদবচন্দ্র ছিলেন ডেপুটি কালেক্টর ।মাতার নাম দুর্গাসুন্দরী দেবী। বঙ্কিমচন্দ্রের  মা তাঁর বাবার দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী ছিলেন। বঙ্কিমচন্দ্রের বড় দুই ভাই হলেন -শ্যামাচরণ ও 'পালামৌ গ্রন্থের রচয়িতা সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় এবং ছোট ভাইয়ের নাম পূর্ণচন্দ্র।'  

শিক্ষা | Education of Bankim Chandra Chatterjee

জন্মের পরবর্তী  ছয় বছর বঙ্কিমচন্দ্র কাঁঠালপাড়াতেই কাটিয়েছিলেন। পাঁচ বছর বয়সে তাঁর হাতেখড়ি হয় তাঁদের কুল-পুরোহিত বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্যের নিকট। শিশু বয়স থেকেই  অসামান্য মেধার পরিচয় তিনি দিয়েছিলেন।   তিনি পাঠশালায়  গিয়ে বিদ্যা অর্জন করেনি তাই  পাঠশালার গুরুমশাই রামপ্রাণ সরকার বাড়িতে তার গৃহশিক্ষক হিসেবে  নিযুক্ত হয়েছিলেন। 

১৮৪৪ সালে  পিতার কর্মস্থল, মেদিনীপুরেই তাঁর   প্রকৃত শিক্ষার সূচনা হয়ে থাকে। মেদিনীপুরের এক ইংরেজি স্কুলের প্রধান শিক্ষক  এফ টিডের পরামর্শে  শিশু বঙ্কিমকে তাঁর পিতা  সেই ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেন। তিনি অল্পকালের মধ্যেই এই স্কুলেও  নিজ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছিলেন এবং  বার্ষিক পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট হয়ে টিড সাহেব ছাত্র বঙ্কিমকে ডবল প্রমোশন দিতেও  উদ্যত হয়েছিলেন।পরবর্তীকালে শিক্ষক  সিনক্লেয়ার কাছেও বঙ্কিমচন্দ্র প্রায় দেড় বছর ইংরেজি শিক্ষা লাভ করেন।

সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় 
সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় 

১৮৪৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র কাঁঠালপাড়ায় ফিরে এলে  শ্রীরাম ন্যায়বাগীশের কাছে বঙ্কিমচন্দ্র  বাংলা ও সংস্কৃতের নিয়মিত পাঠ নিতেন। আবৃত্তিকার হিসেবে তাঁর দক্ষতাও বেশ ছিল। এছাড়া সেই সময় তিনি পণ্ডিত হলধর তর্কচূড়ামণির কাছে নিয়মিত মহাভারত শ্রবণ করতেন।১৮৪৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র  হুগলি  কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন যেখানে তিনি সাত বছর অধ্যয়ন করেছিলেন ও ১৮৫৩ সালে জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায়  প্রথম স্থান অধিকার করেন এবং পুরস্কার বাবদ তিনি  মাসিক আট টাকা বৃত্তি লাভ ও করেন। হুগলি কলেজে অধ্যয়ন করার সময়কালেই তিনি  কবিবর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের 'সংবাদ প্রভাকর' ও 'সংবাদ সাধুরঞ্জনে' গদ্য-পদ্য রচনা করতে শুরু করেন যার ফলশ্রুতি হিসেবে বঙ্কিমচন্দ্রের বহু রচনা এই দুই কাগজে প্রকাশিত হয়ে থাকে। তিনি ১৮৫৬ সালে সিনিয়র বৃত্তি পরীক্ষায় সব বিষয়ে বিশেষ কৃতিত্বের নিদর্শন রেখেছিলেন।  আইন পড়বার জন্য ১৮৫৬ সালে কলকাতায় প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন। ১৮৫৭ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজের আইন বিভাগ থেকে এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিয়ে তিনি প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং ১৮৫৮ সালে  বি.এ. পরীক্ষা তে ও উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্নাতক ছিলেন।বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর পিতা যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো  সরকারি চাকরিতে যোগদান করেছিলেন এবং  ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্‌টার পদে আসীন ছিলেন। 

বিবাহ | Marriage life of Bankim Chandra Chatterjee

Marriage life of Bankim Chandra Chatterjee
Marriage life of Bankim Chandra Chatterjee

বঙ্কিমচন্দ্র প্রথম বিবাহ করেন ১৮৪৯ সালে মাত্র ১১ বছর বয়সে। নারায়নপুর গ্রামের বাসিন্দা একটি পনেরো বছরের বালিকার সাথে তিনি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন । তবে দুর্ভাগ্যক্রমে তাঁর চাকরি জীবনের শুরুর দিকে যশোরে থাকাকালীন  ১৮৫৯ সালে তাঁর প্রথম পত্নীর মৃত্যু হয়। এরপর তিনি ১৮৬০ সালে হালি শহরের প্রখ্যাত চৌধুরী বংশের কন্যা রাজলক্ষী দেবীর সাথে দ্বিতীয়বার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।

কর্মজীবন | Career of Bankim Chandra Chatterjee

The Definitive Bankim Chandra Chatterjee
The Definitive Bankim Chandra Chatterjee

জীবিকা সূত্রে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ব্রিটিশ রাজের কর্মকর্তা ছিলেন।ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট এবং ডেপুটি কালেক্টর পদে কর্মরত অবস্থাতেই  তিনি অনবরত সাহিত্য সাধনা করে গিয়েছিলেন । এ সময় তাঁর সাথে দীনবন্ধু মিত্রের পরিচয় হয় যা পরবর্তীকালে অন্তরঙ্গতা লাভ করে। ছাত্রজীবনে কবিতা রচনার মধ্য দিয়ে  তিনি তাঁর সাহিত্যিক সত্ত্বার সূত্রপাত ঘটিয়েছিলেন এবং পরবর্তীকালে তিনি নিজে পত্রিকা সম্পাদনার কাজ শুরু করেন যার নাম ছিল 'বঙ্গদর্শন' যেখানে তিনি একে একে দর্শন, সাহিত্য, বিজ্ঞান, ইতিহাস, প্রত্নতত্ত্ব ,সমাজতত্ত্ব, ভাষাতত্ত্ব, অর্থনীতি, ধর্ম প্রভৃতি বিষয়ে মূল্যবান প্রবন্ধ লিখতে থাকেন। দীর্ঘ তেত্রিশ বছর সরকারি চাকরি করার পর তিনি অবসর গ্রহণ করেন। কর্মজীবনের নানা কৃতিত্বের পরিচয় দিয়ে তিনি সুখ্যাতি অর্জন করেন। তিনি ছিলেন ন্যায়পরায়ণ, নির্ভীক, কর্তব্যনিষ্ঠ ,দক্ষ শাসক ও সুবিচারক।  

দেবী চৌধুরানী 
দেবী চৌধুরানী 

সাহিত্যচর্চা | Bankim Chandra Chatterjee’s Literature

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সাহিত্যের প্রতি প্রবল  অনুরাগের সঠিক প্রতিফলন ঘটেছিল তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির মাধ্যমে। তিনি ঐতিহাসিক ,সামাজিক, ব্যঙ্গ কৌতুক ,ধর্মীয়মূলক ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে লিখেছেন।তিনি তাঁর সাহিত্য সাধনার দ্বারা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রভূত উন্নতি সাধন করেন।   কবিতা দিয়ে শুরু করলেও পরে উপন্যাস, প্রহসন, নাটক ,প্রবন্ধ প্রভৃতি লিখেছিলেন।বাংলা সাহিত্যে তিনিই প্রথম সার্থক উপন্যাস রচনা করেছিলেন বলে মানা হয়। 'দুর্গেশনন্দিনী' ছিল তাঁর লেখা প্রথম স্বার্থক বাংলা উপন্যাস।একে একে তিনি পনের টি উপন্যাসের জন্ম দেন যার মধ্যে একটি ইংরেজি উপন্যাসও ছিল। তাঁর রচিত উপন্যাসগুলির মধ্যে, 'দুর্গেশনন্দিনী', 'কপালকুণ্ডলা', 'মৃণালিনী', 'রাজসিংহ', 'দেবীচৌধুরানি', 'আনন্দমঠ', 'সীতারাম', 'রজনী', 'বিষবৃক্ষ','কৃষ্ণকান্তের উইল', ,'যুগলাঙ্গুরীয়', 'চন্দ্রশেখর', 'ইন্দিরা', 'রাধারানী' প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

Bankim Chandra Chatterjee’s Novels
Bankim Chandra Chatterjee’s Novels

এই উপন্যাসগুলোকে ঐতিহাসিক, পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মতত্ত্ব প্রভাবিত প্রভৃতি বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও তিনি ছিলেন খ্যাতনামা প্রাবন্ধিক। তাঁর রচিত 'আনন্দমঠ ',দেশবাসীর মধ্যে দেশপ্রেমের প্রেরণা জুগিয়েছিল।'আনন্দমঠে', তাঁর 'বন্দে মাতরম' গানটি ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের মন্ত্রের মতো কাজ করেছে। ১৯৩৭ সালে এই গানটি কে  ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ভারতের জাতীয় স্তোত্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাসের তুলনায় তাঁর প্রবন্ধে সংস্থাগত গুরুত্ব বেশি। সেই প্রবন্ধগুলোর মধ্যে- 'লোক রহস্য ','বিজ্ঞান রহস্য', 'কমলাকান্তের দপ্তর', 'বিবিধ সমালোচনা', 'সাম্য', 'প্রবন্ধ পুস্তক', 'কৃষ্ণচরিত্র', 'বিবিধ প্রবন্ধ', 'ধর্মতত্ত্ব', 'শ্রীমদ ভগবতগীতা' প্রভৃতি বৈচিত্রের দাবি রাখে।'কমলাকান্তের দপ্তর' ছিল বঙ্কিমচন্দ্রের এক অনন্যসাধারণ ব্যঙ্গাত্মক রচনা। ছদ্মনাম হিসেবে তিনি 'কমলাকান্ত' নামটিই নিজের জন্য বেছে নিয়েছিলেন । তিনি ই প্রথম বাংলা ভাষাকে তাঁর প্রকৃত মর্যাদা দিয়েছিলেন।বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচনা 'বঙ্কিমী শৈলী' বা 'বঙ্কিমী রীতি' নামে খ্যাতি অর্জন করেছে।

জীবনদর্শন | Life philosophy of Bankim Chandra Chatterjee

বঙ্কিমচন্দ্র রসসাহিত্যে ও চিন্তাশীল প্রবন্ধ সাহিত্যে উভয়  ক্ষেত্রেই একই প্রকার গৌরব লাভ করেছিলেন । বাল্যকাল থেকেই মিল, কান্ট প্রমুখ পাশ্চাত্য দার্শনিকদের দর্শন তত্ত্বের ওপর ছিল তাঁর গভীর অনুরাগ আর সেই অনুরাগের বশবর্তী হয়েই তিনি সেগুলিকে ভাল করে অধ্যয়ন করেছিলেন। সেই সঙ্গে যোগ হয়েছিল ভারতীয় দর্শন ও ধর্মতত্ত্ব। এর দ্বারা তাঁর মধ্যে এক অখণ্ড মানবতাবাদ দৃঢ়মূল হয়েছিল যা ছিল প্রকৃতপক্ষে  বঙ্কিমচন্দ্রের জীবন ও সাহিত্যাদর্শ ।

বন্দে মাতরম এর রচয়িতা
বন্দে মাতরম এর রচয়িতা

স্বীকৃতি | Honour of Bankim Chandra Chatterjee

সারা জীবন  অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করার স্বীকৃতি স্বরূপ ব্রিটিশ সরকার বঙ্কিমচন্দ্রকে  দুটি খেতাবে ভূষিত করেছিলেন - ১৮৯১ সালে রায় বাহাদুর খেতাব এবং ১৮৯৪ সালে সম্মানীয়   কম্প্যানিয়ন অফ দ্য মোস্ট এমিনেন্ট অর্ডার অফ দ্য ইন্ডিয়ান এম্পায়ার খেতাব।

জীবনাবসান | Bankim Chandra Chatterjee’s death

জীবনের অন্তিম  সময়ে বঙ্কিমচন্দ্রের স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো থাকত না এবং ১৮৯৪ সালের মার্চ মাসে তার বহুমূত্র রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছিল। অবশেষে এই রোগের কারণেই এই কিংবদন্তি সাহিত্যিকের মৃত্যু হয়, ৮ই এপ্রিল ,১৮৯৪ সালে।

উপসংহার | Conclusion of Bankim Chandra Chatterjee

সামগ্রিকতার বিচারে উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়  কে বাংলা সাহিত্যের ভগীরথ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তাঁর প্রতিভা বলে বাংলা সাহিত্যের মরু প্রান্তরে পবিত্র মন্দাকিনী স্রোত প্রবাহিত হয়েছিল।বঙ্কিমচন্দ্র বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে শৈশব অবস্থা থেকে যৌবনে পৌঁছে দিয়েছিলেন। শুধু নামেই নয়, প্রকৃত অর্থেই তিনি বাংলা সাহিত্যের 'সাহিত্য সম্রাট' ছিলেন। তাঁর সাহিত্যপ্রতিভা ,দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে অমরত্ব দান করেছে। তিনিই আমাদের মাতৃপূজার বোধন মন্ত্রের প্রথম বৈদিক ঋষি ~ 'বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়'।

প্রশ্নোত্তর - Frequently Asked Questions

সাহিত্য সম্রাট কে ছিলেন?

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কবে জন্মগ্রহণ করেছিলেন?

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ২৬ শে জুন, ১৮৩৮ অর্থাৎ বাংলায় , ১৩ আষাঢ় ১২৪৫।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কী ছিল?

কমলাকান্ত

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাসটির নাম কি?

দুর্গেশনন্দিনী

বঙ্কিমচন্দ্র রচিত 'আনন্দমঠ' গ্রন্থে কোন গানটি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের উজ্জীবিত করেছিল?

'বন্দে মাতরম'

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কবে মৃত্যু হয়েছিল ?

৮ই এপ্রিল , ১৮৯৪ সালে।




পিডিএফ ডাউনলোড | Print or Download PDF File