বাণিজ্য

VU and Idiosys | খ্যাতনামা বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ও স্বনামধন্য Idiosys সংস্থার যৌথ প্রয়াস! পড়ুয়াদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য স্বাক্ষরিত হলো মউ!

VU and Idiosys | খ্যাতনামা বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ও স্বনামধন্য Idiosys সংস্থার যৌথ প্রয়াস! পড়ুয়াদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য স্বাক্ষরিত হলো মউ!
Key Highlights

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সদর মেদিনীপুর শহরে অবস্থিত বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় (Vidyasagar University) রাজ্যের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে খ্যাতনামা বহু বছর ধরে। আর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এবার মউ স্বাক্ষর করলো স্বনামধন্য আইটি সংস্থা ইডিওসিস টেক প্রাইভেট লিমিটেড (Idiosys Tech Pvt Ltd)। এই মউ স্বাক্ষর করেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী ও ইডিওসিস টেক প্রাইভেট লিমিটেডের সিইও-এমডি চিরঞ্জিত নাথ । বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইডিওসিস টেক কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়ন সম্পর্কিত এই যৌথ উদ্যোগ অর্থাৎ এই চুক্তির জন্য একাধিক ক্ষেত্রে উপকৃত হতে চলেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা!

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সদর মেদিনীপুর শহরে অবস্থিত বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় (Vidyasagar University) রাজ্যের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে খ্যাতনামা বহু বছর ধরে। আর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এবার মউ স্বাক্ষর করলো স্বনামধন্য আইটি সংস্থা ইডিওসিস টেক প্রাইভেট লিমিটেড (Idiosys Tech Pvt Ltd)। এই মৌ স্বাক্ষর করেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী ও ইডিওসিস টেক প্রাইভেট লিমিটেডের সিইও-এমডি চিরঞ্জিত নাথ, । এছাড়াও সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর মধুমঙ্গল পাল, পরিচালক, IQAC; , কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান প্রফেসর বিশ্বপতি জানা ,কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপিকা প্রফেসর সবরী প্রামাণিক-সহ  ইডিওসিস টেক কোম্পানির বোর্ড মেম্বার ও এইচআর বিভাগের সদস্যরা। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইডিওসিস টেক কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়ন সম্পর্কিত এই যৌথ উদ্যোগ অর্থাৎ এই চুক্তির জন্য একাধিক ক্ষেত্রে উপকৃত হতে চলেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা! এমনকি এই মউ স্বাক্ষরের ফলে ইডিওসিস টেক কোম্পানি বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগকে রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্টের জন্য সাহায্য করবে। যা থেকে সুবিধা পাবেন শিক্ষক-পড়ুয়ারা সকলেই।

বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইডিওসিস টেক কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়ন সম্পর্কিত এই মৌ স্বাক্ষরের ফলে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়ারা হতে চলেছেন উপকৃত। নিজেদের শিক্ষাক্ষেত্রে আরও জ্ঞান লাভের পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রেও আগাম সুবিধা এবং অনুশীলনের সুযোগ পেতে চলেছে তারা। এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হলো-  কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়াদের তথ্য প্রযুক্তি ও এই সংক্রান্ত বিষয়ে পেশাগতভাবে আরও শিক্ষিত ও পটু করে তোলা, সেমিনার ও ওয়েবিনার আয়োজন করে পড়ুয়াদের দক্ষ করে তোলা, ইন্টারশিপ এমনকি চাকরির সুযোগ দেওয়া-সহ আরও অনেক কিছু।

বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ও ইডিওসিস টেক সংস্থার মউ স্বাক্ষরের মূল উদ্দেশ্য :

  • ডিপ লার্নিং অর্থাৎ সফটওয়্যার-ডেভেলপমেন্ট ও এই সম্পর্কিত বিষয়ে পড়ুয়াদের বিস্তর জ্ঞান প্রদান করা হবে। ভবিষ্যতে কোন পদক্ষেপ বা কী বিষয়ে আরও শিক্ষালাভ করলে, কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখলে তারা সুবিধা পাবে সে সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়া হবে।
  • বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়াদের পেশাগত দিক থেকে তৈরী করা হবে। এর জন্য দেওয়া হবে ট্রেনিংও।
  • একাধিক সেমিনার, ওয়েবিনারের আয়োজন করা হবে।
  • বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়ারা পেয়ে যাবেন ইডিওসিস টেক কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ। প্রথমে তারা পাবে ইন্টার্নশিপ করার অফার। পরবর্তীকালে দেওয়া হতে পারে চাকরিও।
  • ইডিওসিস টেক কোম্পানি ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ যৌথভাবে রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্টের জন্য কাজ করবে।
  • ইডিওসিস টেক কোম্পানি ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ যৌথভাবে সমাজে টেক ডেভেলপমেন্টের জন্য একাধিক পদক্ষেপ নেবে। যা থেকে সুবিধা পাবেন শিক্ষক-পড়ুয়ারা।

 বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ইডিওসিস কোম্পানির এই চুক্তি প্রসঙ্গে বেশ আশাবাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, 'বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা গতানুগতিক ক্লাসরুমে পড়াশোনা, পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকছে না। এখন দায়িত্ব বেড়েছে। পড়ুয়ারা যাতে সমাজের উপকারে আসে, তারা যেন সমাজকে আরও উন্নত করে তোলে এবং তারাও যাতে ভালোভাবে সমাজে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারে এটাই লক্ষ্য। এই কারণে নানারকমের মউ স্বাক্ষর করা হয়ে থাকে। সম্প্রতি বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ইডিওসিস কোম্পানির সম্পর্কে জানতে পারে। তারা গোটা ভারত এবং বিশ্বে তাদের যায়গা করে নিয়েছে এবং প্রযুক্তিক্ষেত্রের উন্নতির পাশাপাশি সমাজেরও চাহিদা মেটাচ্ছে। ফলে তাদের হাত ধরে যদি বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা ভালো কাজকর্ম করে সেটার উদ্যেশ্যেই এই চুক্তি'। অন্যদিকে, এই স্বাক্ষরের নেপথ্যে থাকা প্রধান উদ্যোক্তা টেক সংস্থা ইডিওসিস-এর সিইও চিরঞ্জিত নাথ বেঙ্গলবাইটকে জানান, 'বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়াদের পেশাগত দিক থেকে তৈরী করা হবে। এর জন্য দেওয়া হবে ট্রেনিংও। একাধিক সেমিনার, ওয়েবিনারের আয়োজন করা হবে। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়ারা পেয়ে যাবেন ইডিওসিস টেক কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগও। এছাড়াও সবথেকে উল্লেখ্য বিষয়, ইডিওসিস টেক কোম্পানি ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ যৌথভাবে রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্টের জন্য কাজ করবে। যা থেকে সুবিধা পাবেন শিক্ষক-পড়ুয়ারা সকলেই'। 

উল্লেখ্য, টেক সংস্থা ইডিওসিস-এর সিইও চিরঞ্জিত নাথও কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তনী। অর্থাৎ এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষালাভ করে, বড় আইটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে সেই সংস্থার দ্বারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মিলিতভাবে পড়ুয়াদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য বৃহৎ উদ্যোগ নিলেন শ্রীমান চিরঞ্জিত নাথ। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনা বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং তার কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের কাছে গর্বের। এই প্রসঙ্গে বেশ গর্ব করে কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান প্রফেসর বিশ্বপতি জানা বলেন, ' আমরা খুবই আশাবাদী যে আমাদেরই প্রাক্তন ছাত্র একটা আইটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে চলেছে। এই মউ স্বাক্ষরের জন্য পড়ুয়ারা বিশালভাবে উপকৃত হতে চলেছে'। কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপিকা প্রফেসর সবরী প্রামাণিকের বক্তব্য,এই মউ -এর ফলে বর্তমান পড়ুয়ারা বিশ্বখ্যাত ইডিওসিসে ইন্টারশিপের সুযোগ পেতে চলেছে এবং এই সংক্রান্ত নানান বিষয়ে সহায়তা পেতে চলেছে যেটি উল্লেখ্য বিষয়। অন্যদিকে এই মউ স্বাক্ষর এবং পড়ুয়াদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য নেওয়া এতো বড় উদ্যোগ সম্পর্কে প্রফেসর মধুমঙ্গল পাল জানান,এই মউ এর দ্বারা পড়ুয়ারা উপকৃত হবে। এর দ্বারা তাদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট হবে এবং তারা আরও বড় জায়গায় ও কাজে যুক্ত হবে।

প্রসঙ্গত, ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর  ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ১৯৯০ সালের ১ মার্চ ধারা ১২ খ অনুযায়ী এটিকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দান করে। মেদিনীপুর শহরের উপকণ্ঠে আধা-গ্রামীণ পরিমণ্ডলে ১৮২.৭৫ একর জমির উপর এই বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত।  প্রাথমিকভাবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদিত অবিভক্ত মেদিনীপুরের ৩০টি কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্তিয়ারভুক্ত হয়। বর্তমানে এই সংখ্যাটি হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৯। হলদিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (কোলাঘাট) এবং এমসিকেভি ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং (লিলুয়া) – এই তিনটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজও বর্তমানে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান শাখার বিভাগগুলি হল ফিজিওলজি ও গণস্বাস্থ্য, ডায়েটেটিকস ও গণপুষ্টি ম্যানেজমেন্ট, পদার্থবিদ্যা ও কারিগরি পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যা ও অরণ্যবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা ও মৎস্যবিজ্ঞান, মাইক্রোবায়োলজি, গ্রামীণ উন্নয়ণসহ অর্থনীতি, নৃতত্ত্ববিদ্যা, বায়োমেডিক্যাল ল্যাবোরেটরি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, রসায়ন। কলা ও বাণিজ্য শাখার বিভাগগুলি হল বাংলা, ইংরেজি, পরিবেশ ম্যানেজমেন্ট সহ ভূগোল, ইতিহাস, গ্রামীণ প্রশাসন সহ রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন ও জীবন-বিশ্ব, ফার্ম ম্যানেজমেন্ট সহ বাণিজ্য, গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান, সংস্কৃত ও সমাজতত্ত্ব। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধীত অন্যান্য বিষয়গুলি হল ইলেকট্রনিকস, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন (এমসিএ ডিগ্রি), অ্যাকুয়াকালচার অ্যান্ড ম্যানেকজমেন্ট টেকনোলজি, রিমোট সেন্সিং অ্যান্ড জিআইএস, মাস্টার অফ সোশাল ওয়ার্ক এবং মাস্টার অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ)।

অন্যদিকে, ইডিওসিস টেক প্রাইভেট লিমিটেড (Idiosys Tech Pvt Ltd) ২০১৫ সালে একটি মালিকানা সংস্থা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ইডিওসিস বিশ্বব্যাপী ক্ষমতায়ন, টেকনোলজির উদ্ভাবন গোটা ভারত এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে দেয়। তাদের উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক আইটি সক্ষমতা সহ ব্যবসায়িক ক্ষমতায়ন করা এবং সমাজকে নতুন প্রযুক্তি অন্বেষণ করতে অনুপ্রাণিত করা। ইডিওসিস টেকনোলজিসের যাত্রা শুরু হয় কলকাতা শহরে একটি ছোট ওয়েবসাইট ডিজাইন কোম্পানি হিসাবে। এরপর কোম্পানিটি দ্রুতগতিতে একটি ব্যক্তিগত সীমিত সত্তায় বিকশিত হয়েছে। তারা মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং এবং নানান আধুনিক প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে পরিষেবা প্রদান করে থাকে। 

 ইডিওসিস কোম্পানির সম্পর্কে আরও জানুন - https://www.idiosystech.com/

বলে রাখা ভালো, এই স্বাক্ষরের আগের থেকেই ইডিওসিস সংস্থা  বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের  কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়াদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ দিয়ে আসছে। তাদের মধ্যে অনেকেই বর্তমানে ইডিওসিস কোম্পানি-সহ অন্যান্য বড় আইটি কোম্পানিতে কর্মরত। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা এবং বর্তমানে ইডিওসিস কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, ডেভেলপার সকলেই এই মৌ স্বাক্ষরের খবর শুনে অত্যন্ত খুশি। সকলেরই বক্তব্য,একদিকে রাজ্যের প্রখ্যাত বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় অন্যদিকে স্বনামধন্য আইটি কোম্পানি ইডিওসিস-এই দুইয়ের মউ স্বাক্ষর তথা মিলিত উদ্যোগ যে বিস্ময়কর প্রশংসনীয় ঘটনা তা আর বলে দিতে হয় না। এই উদ্যোগের কারণে যেমন উচ্ছসিত বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ও ইডিওসিস কর্তৃপক্ষ-সদস্যরা, তেমনি আশাবাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়ারা ও অধ্যাপকরাও। সমাজকে আরও শিক্ষিত, উন্নত করতে এরকম উদ্যোগ আরও হোক এই কামনাই করে বেঙ্গলবাইট।