Modi in Bengal Live Update | ‘ শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংসের মুখে ফেলছে,শিক্ষকরা যাদের চাকরি নেই এটাও তৃণমূলের দুর্নীতির জন্য’ : মোদী!

সামনে বিধানসভা নির্বাচন। শুক্রেই বঙ্গে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দুর্গাপুরে নেহরু স্টেডিয়ামে জনসভা করবেন তিনি। পাশাপশি মোট পাঁচটি সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন মোদী। উদ্বোধন করা হবে দুর্গাপুর থেকে কলকাতা, দুর্গাপুর থেকে হলদিয়া, জগদীশপুর থেকে হলদিয়া প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের প্রকল্পের। দুর্গাপুরে দুটি রেলের প্রকল্পেরও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
বিকেল ৫.২২, ১৮ই জুলাই : ‘ শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংসের মুখে ফেলছে,শিক্ষকরা যাদের চাকরি নেই এটাও তৃণমূলের দুর্নীতির জন্য’ : মোদী!
শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে তৃণমূলকে তোপ মোদীর। প্রধানমন্ত্রী বলেন,‘ডাবল অ্যাটাক হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থায়। শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংসের মুখে ফেলেছে। ডাবল অ্যাটাক হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থায়। এই যে শিক্ষকরা যাদের চাকরি নেই এটাও তৃণমূলের দুর্নীতির জন্য।
আর স্কুলে যাঁরা পড়ে তাঁদের ভবিষ্যতও নষ্ট হচ্ছে শিক্ষক না পাওয়ায়। বর্তমান-ভবিষ্যত সব নষ্ট হচ্ছে। ’
নারী নিরাপত্তা নিয়ে তৃণমূলকে কটাক্ষ করে নমো বলেন, 'মা-মাটি-মানুষের সরকারের আমলে নারী নির্যাতন। এটা সেখানে হচ্ছে যেখানে কাদম্বিনী গাঙ্গুলী জন্মগ্রহণ করেছেন। যিনি প্রথম মহিলা ডাক্তার। সেই খানে জায়গায় নারী নির্যাতন।
আরজি করের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে ফের আবার একটা কলেজে মহিলা নির্যাতন। সেখানেও তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ। নির্যাতিতাতেই এখানে দোষী বলা হচ্ছে।'
বিকেল ৫.২০, ১৮ই জুলাই :'বিকশিত বাংলা মোদীর গ্যারান্টি' : মোদী
বাংলায় বিজেপি সরকারকে নিয়ে আসার আবেদন জানিয়ে মোদীর বার্তা, ‘সিন্ডিকেটরাজ দেখে বিনিয়োগকারীরা পালিয়ে যায়। বিকশিত ভারতে পশ্চিমবঙ্গের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। আমি বলছি একবার বিজেপিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসুন। একটা সরকার যে ইমানদার-দমদার হোক। বিকশিত বাংলা মোদীর গ্যারান্টি। বাংলার পুরনো গৌরব ফেরাতে হবে। যতদিন তৃণমূলের সরকার থাকবে উন্নতি করতে দেবে না।'
'সিন্ডিকেটরাজ দেখে পালিয়ে যায়। বিনিয়োগকারীদের থেকে টাকা চায়। তৃণমূলের গুণ্ডা ট্যাক্স বাংলায় বিনিয়োগ করে না। সেই কারণে তৃণমূলের আমলে শতাধিক কোম্পানি রাজ্য ছেড়ে চলে গেছে। সেই কারণে বাংলার হাল বেহাল। তাই সকলে বলছে তৃণমূল হঠাও বাংলা বাঁচাও।'
বিকেল ৫.০০, ১৮ই জুলাই :'তৃণমূল গেলেই আসল পরিবর্তন আসবে': মোদী
বাংলায় নতুন কারখানা হবে, সিএনজি গাড়ি চলবে। এতে তরুণ প্রজন্ম কাজ পাবে। : মোদী
স্বাধীনতার পরও বহু বাড়িতে গ্যাসের কানেকশন একটা স্বপ্ন ছিল। আর আমরা ক্রমাগত চেষ্টা করছি যাতে প্রতিটি বাড়িতে স্বস্তায় গ্য়াস পৌঁছয়। : মোদী
বিজেপি ক্ষমতায় এলে পশ্চিমবঙ্গ টপ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রাজ্যের মধ্যে একটি রাজ্য হবে। : মোদী
এখানকার তৃণমূল সরকার বাংলার বিকাশের সামনে দেওয়ালের মতো বাধা। যে দিন এই দেওয়াল পড়ে যাবে সেই দিনই বাংলায় উন্নয়ন হবে। তৃণমূল গেলেই আসল পরিবর্তন আসবে। : মোদী
শ্রাবণ মাস পুণ্যের। এই মাসে বাংলার উন্নতির জন্য কাজের সুযোগ পাচ্ছি।
বিজেপি এই রাজ্যের জন্য অনেক স্বপ্ন দেখেছে। : মোদী
বাংলা উন্নয়ন চায়। বাংলা পরিবর্তন চায়। : মোদী
বিকেল ৪.৩৭, ১৮ই জুলাই : 'বাংলায় দ্রুত রেলের উন্নতি হচ্ছে': মোদী
নরেন্দ্র মোদী বলেন, “বাংলায় রেলের দ্রুত সম্প্রসারণ হচ্ছে। দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অনেক বন্দে ভারত চলছে। আজ দুর্গাপুর-রঘুনাথপুরে যে কারখানা আছে তা বিশ্বের যে কোনও বড় বড় কারখানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারবে। ২০৪৭ এর মধ্যে পুরো দেশকে বিকশিত ভারত করতে হবে।
সকলের বাড়িতে গ্যাস পৌঁছেছে।“
দুপুর ৩.২২, ১৮ই জুলাই : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আসার আগেই সভামঞ্চের কাছেই আগুন!
জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সভা শুরুর আগে মঞ্চ থেকে ৫০ মিটার দূরে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগেছিল বলে খবর। অগ্নিনির্বাপন যন্ত্রের সাহায্যেই নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন। কারুর আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
সকাল ১০.৩১, ১৮ই জুলাই : শুক্রের সকালে দিল্লিমুখী দিলীপ ঘোষ, দুর্গাপুরে মোদির সভায় যাচ্ছেন না প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি!
দিলীপের কথায়, “আমাকে কর্মীরা ডেকেছিলেন। তাই হ্যাঁ বলেছিলাম। পার্টি ডাকেনি। হয়তো পার্টি চায় না আমি যাই। আমি গেলে হয়তো অস্বস্তি হবে। তাই আমি দুর্গাপুর যাচ্ছি না। দিল্লিতে বিশেষ কাজে যাচ্ছি। পার্টিরই কাজ।”
সকাল ৮.০০, ১৮ই জুলাই : বঙ্গে আসার আগেই বাংলায় পোস্ট, কি বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী?
আজ, শুক্রবার, দুর্গাপুরে সভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে সেই কথাই উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। দুর্গাপুরের জনসভায় সবাইকে যোগদান করার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূলের অপশাসনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মানুষ অনেক আশা নিয়ে বিজেপি’র দিকে তাকিয়ে আছে এবং তাঁরা নিশ্চিত যে একমাত্র বিজেপি-ই পারবে উন্নয়ন করতে।’