চোরাচালান রুখতে ও নিজেদের প্রাণ বাঁচাতেই গুলি চালায় জওয়ানরা, স্বীকার করেছে ঢাকা।

Sunday, December 20 2020, 9:12 am
highlightKey Highlights

নিহতরা চোরাচালানকারী, সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশিদের মৃত্যুর ঘটনা কমাতে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ভিডিয়ো বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টিকে উত্থাপন করেছেন। বিএসএফের দাবি, গুলিতে নিহতরা সকলেই চোরাচালানকারী। টহলদার জওয়ানদের সামনে পড়লে গুলি বা বোমা ছোড়ে। প্রাণ বাঁচাতে জওয়ানদেরও গুলি চালাতে হয়। ভারত সরকার কঠোর মনোভাব নেওয়ায় সম্প্রতি বাংলাদেশে গরু চোরাচালান প্রায় বন্ধ হলেও সোনা, মাদক, অস্ত্র ও নানা নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর চোরাচালান প্রায় অবাধেই চলে। মোমেন জানান, চোরাচালান বন্ধের উদ্দেশ্যে সীমান্ত হাটের সংখ্যা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ। মোদীও জানিয়েছেন, বিএসএফের হাতে প্রাণঘাতী নয়, এমন অস্ত্র দেওয়ার কথা ভাবছেন তাঁরা।




পিডিএফ ডাউনলোড | Print or Download PDF File