BENGALBYTE.IN
উষ্ণ জলে লেবু চিপে খেয়ে যদি দিন শুরু করা যায় তা হলে নিশ্চিতভাবেই অ্যাসিডের হাত থেকে রেহাই পাবেন। লেবুর প্রভাবে আপনার শরীরে জমে থাকা বাড়তি অ্যাসিডের প্রভাব কেটে যাবে ।
আগের দিন রাত্রে এক লিটার জলে এক চাচামচ জিরে ও এক চাচামচ কাঁচা জোয়ান ভিজিয়ে রেখে তা পরের দিন সকালে খালি পেটে সেই জল ছেঁকে পান করুন।অ্যাসিড হ্রাস পাবে এবং হজমশক্তি বাড়বে
রাতে এক চাচামচ মৌরি এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং পরদিন তা ছেঁকে খেয়ে নিন। এই ঘরোয়া সমাধানটি দারুণ কাজের।
ঠান্ডা দুধে ক্যালশিয়াম থাকার ফলে তা শরীরে অ্যাসিডের আধিক্য শোষণ করে নেয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে , যাঁদের দুধ হজম করতে অসুবিধে হয়, তাঁরা এটি খাবেন না
টক দই তে থাকা ক্যালসিয়াম পাকস্থলিতে অ্যাসিড জমতে দেয় না; এ ছাড়া টক দইয়ের প্রোবায়োটিকের প্রভাবেও অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণে আসে।
অ্যাসিডিটিতে প্রায়ই ভুগছেন যাঁরা, তাঁরা এক ইঞ্চি আদা আর গোটা চার-পাঁচ পুদিনা পাতা ভালো করে ধুয়ে ফুটিয়ে নিন এবং চায়ের মতো করে পান করুন।
কলাতে আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা অ্যাসিড রিফ্লাক্সের বিরুদ্ধে কাজ করে । প্রতিদিন একটি করে কলা খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যা অনেকটাই কেটে যাবে।
দারুচিনি একপ্রকার প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা হজমে সাহায্য করে।
তুলসীপাতায় পেট ঠান্ডা করার মতো কিছু গুণাগুণ এবং বায়ুনাশকারী উপাদান উপস্থিত যা গ্যাসট্রিক বা অম্বলের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑