BENGALBYTE.IN
গত এক দশকে এই ব্যবসা পৃথিবীজুড়ে জনপ্রিয়তার শিখরে। প্রথমে নিজের পছন্দের বিষয়টি বেছে নিতে হবে যা মার্জিত ও সময়ের সাথে সাথে অচল হয়ে যাবে না। বিষয়টি সম্পর্কে সার্বিক জ্ঞান,ভাষার ওপর দক্ষতা ও লেখনী শক্তির দৃঢ়তা থাকতে হবে।
ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েবসাইট ডিজাইন এর মত বিভিন্ন কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই কোম্পানিরা নির্ভর করে থাকে বাইরের সংস্থার ওপর । তাই ওয়েব ডিজাইনের কাজ জানা থাকলে প্রায় বিনা পুঁজি বিনিয়োগেই এই ব্যবসা শুরু করা যায়।
দুটি ভাষায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা থাকলে এই কাজ খুব সহজেই শুরু করা যায় এবং যদি পাশাপাশিই অন্যান্য ভাষার অনুবাদকদের নিয়ে একটা দল গঠন করে ফেলা যা্য তাহলে এই ব্যবসা সম্পর্কিত এজেন্সিও খোলা যেতে পারা যায়।
ইউটিউবে অ্যাকাউন্ট থাকলেই এই ব্যবসা সহজেই শুরু করা যায়। রান্না শেখানো,বেড়ানো,গান থেকে দৈনন্দিনের টোটকা ও নিজের আগ্রহের যে কোনও বিষয় নিয়েই খোলা যেতে পারে ইউটিউব অ্যাকাউন্ট। যথেষ্ট সংখ্যক দর্শক সেই চ্যানেল বা আপলোড করা ভিডিওগুলো দেখলে বিজ্ঞাপন বাবদ আয় করা যাবে
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গৃহশিক্ষক আর ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে সংযোগ ঘটাতে পারলে আয় করার পথ প্রশস্ত হয়ে যায়। এ ছাড়াও নিজের বাড়িতে ও খুলে ফেলতে পারা যায় কোচিং সেন্টার। গৃহশিক্ষক ছাত্রদের বাড়ি গিয়ে পড়ালে প্রকৃতপক্ষে কোনো অর্থ বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে না।
ভাল ডিএসএলআর ক্যামেরা , বিচক্ষণ দৃষ্টিভঙ্গি আর একটা কম্প্যুটার থাকলেই শুরু করা যায় ফটোগ্রাফির এই লাভজনক ব্যবসা।বিয়ে থেকে কর্পোরেট ইভেন্ট যেকোনও অনুষ্ঠানে ছবি তুলে হতে পারে ভাল আয়।
আধুনিক যুগে বিভিন্ন সংস্থা তাদের নানান অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্ব অর্পণ করে থাকে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলিকে। এই ব্যবসাটি নামমাত্র মূলধন বিনিয়োগে শুরু করা যায়। দক্ষতা, পরিশ্রম আর যোগাযোগ তৈরির ক্ষমতা থাকলে এ ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও বিভিন্ন রুচিসম্পন্ন কাজ পাওয়া সম্ভব।
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑