BENGALBYTE.IN
আনারসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় তা ভাইরাসজনিত ঠাণ্ডা ও কাশি প্রতিরোধে এক বিশাল ভুমিকা রাখে। নাক দিয়ে জক পড়া, গলাব্যথা ও ব্রংকাইটিসের বিকল্প ওষুধ হিসাবে আনারসের রস পান করা যেতে পারে
জ্বর ও জন্ডিস প্রতিরোধে আনারস একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।
আনারসে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার বা আঁশ থাকে যেগুলি দ্রবণীয় নয় অর্থাৎ পুরোপুরি হজম হয় না। হজম না হওয়ার কারণে আঁশ গুলো টাইপ – ২ ডাইবেটিস প্রতিরোধ করতে সক্ষম
আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং অনেক কম ফ্যাট। তাই ওজন কমাতে হলে নিয়মিত আনারস খেতে পারেন চোখ বন্ধ করে।
ক্রিমিনাশক হিসেবে আনারসের রস খুব উপকারী সাব্যস্ত হয়। নিয়মিত এই রস খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই কৃমির উৎপাত রোধ করতে পারবেন।
আনারসে রয়েছে প্রোটিওলাইটিক নামক একটি এনজাইম যা ব্রোমালিন নামে পরিচিত। এই বিরল এনজাইমটি পৃথিবীর খুব কম খাদ্যে পাওয়া যায় যা প্রোটিন ভাঙ্গতে সাহায্য করে এবং ক্যান্সার সেল ধ্বংস করতে সহায়তা করে।
আনারসে উপস্থিত ব্রোমেলিন উপাদানটি উচ্চরক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে এবং অ্যাসপিরিনের বিকল্প হিসেবেও আনারস কাজ করে থাকে।
আনারস নিয়মিত খেলে হাঁপানি বা অ্যাজমার মতো সমস্যার হাত থেকে থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যায়।
যারা গর্ভাবস্থায় আছেন তারা ভুলেও আনারস খাবেন না কারণ এতে ব্রোমেলাইন নামক একটি এনজাইম রয়েছে যা দেহে প্রচুর পরিমাণে উপস্থিত হওয়ার ফলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑