BENGALBYTE.IN
ত্রিপুরা ভারতবর্ষের অন্যান্য রাজ্যের সাথে, বিমান এবং রেলপথে যুক্ত। উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির সাথে, ট্রেন, বিমান ছাড়া ও সড়কপথেও যুক্ত আছে।
ত্রিপুরার বিভিন্ন অংশে অবস্থিত দর্শনীয় স্থানগুলি দর্শন করতে বড়জোর ৩-৪ দিন সময় লাগবে, তাই কম সময়ে ঘুরে আসতে পারেন এই পাহাড়ি রাজ্যে।
ত্রিপুরার রাজার বাড়ী, যা রাজ্যের রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত।
একান্ন মহাপীঠের এক মহাপীঠ, এই স্থান। কিংবদন্তী আছে, “সতী”র দক্ষিণপদ এখানে পতিত হয়েছিলো। দেবী এখানে “ত্রিপুরাসুন্দরী” নামে, প্রতিষ্ঠিতা। এই মন্দির ত্রিপুরার পুরাতন রাজধানী উদয়পুরে অবস্থিত।
ত্রিপুরার মেলাঘরের, “রুদ্রসাগর” হ্রদে অবস্থিত, “নীরমহল”। এটি ত্রিপুরার মহারাজা বীর বিক্রম মানিক্য তৈরি করেন। গ্রীষ্মকালে, রাজপরিবারের সদস্যরা, এখানে আনন্দ উপভোগ করতে আসতেন। প্রাসাদে, চব্বিশটি কক্ষ আছে।
এখানে রয়েছে পাহাড়ের গায়ে খোদাই করা, প্রাচীন কালের অসামান্য স্থাপত্য কলার নিদর্শন।
ত্রিপুরায় আসলে এই দুটি জায়গা ঘুরে দেখা খুব দরকার, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কাকে বলে সেটা কিছু হলেও আন্দাজ করা যায়। তবে ডুম্বুর গেলে নারিকেল কুঞ্জ দেখতে ভুলবেন না।
জম্পুই গেলে একটা রাত সেখানে থাকুন, ভোরবেলায় সূর্যোদয় উপভোগ করুন, অনেকটা কাছ থেকে পাহাড়ের কোলে দাঁড়িয়ে মেঘের আড়ালে সূর্যোদয় খুব মনোরম লাগে।
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑