BENGALBYTE.IN
নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সাথে অর্পিতা মুখার্জীর পরিচয় হয় সেই ক্লাবেই এক তরুণ অভিনেতার মারফত। বিলাসবহুল জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত অর্পিতার সঙ্গে বহুবার একসাথে যেতে দেখা গিয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে।
২০১৭ সালে পার্থ চট্টোপাধ্যায় নিজের স্ত্রীর মৃত্যুর পর নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েছিলেন। সেই সময় থেকেই ঘনিষ্ঠতার সূত্রপাত ঘটে দু জনের মধ্যে এমনটাই দাবি করেছেন অর্পিতা।
তবে এমনও শোনা গেছে যে ২০১২ সালে অর্পিতাকে নিয়ে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন পার্থবাবু । এখানেই শেষ নয়। অর্পিতার সঙ্গে যোগাযোগ অক্ষুণ্ন রাখতে ভুয়ো নামে সিমকার্ডও নিয়েছিলেন পার্থ আর সেই নম্বর থেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলত অর্পিতার সঙ্গে আলাপচারিতা
এদিকে আবার প্রতিবেশীরা দাবি করছেন যে তাঁরা নাকি অর্পিতা এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে মামা ভাগ্নি বলেই জানতেন যদিও ভিতরে ভিতরে তাঁদের আসল সম্পর্ক কী ছিল সেই বিষয়ে তাঁদের কিছু জানা নেই।
জানা গেছে যে শুধুমাত্র ফোনে কথাই নয়, রাত বাড়লেই দু’ জনে বেরিয়ে পড়তেন লং ড্রাইভে।
এই যুগল প্রেমিক~ প্রেমিকা নাকি মাঝেমধ্যেই বারুইপুরের বেগমপুরের ‘বিশ্রাম’- এ বিশ্রাম নিতে যেতেন আর ছুটি পেলে মাছও ধরতেন দু’ জনে।
সোনা-হিরে-জহরতে অর্পিতাকে মুড়িয়ে দিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় আর তার সাথে একের পর এক অভিজাত আবাসন, বিলাসবহুল গাড়ি, বিদেশ ভ্রমণের স্বর্গীয় সুখ- প্রভৃতি তো ছিলোই। এভাবেই ঘনিষ্ঠতা আরও তীব্রতর হয়ে ওঠে
ভালোবাসার খাতিরে অর্পিতা মুখার্জী সম্পর্কের পবিত্রতা বজায় রাখতে শারীরিক ‘অতৃপ্তি’ও মিটিয়ে নিয়েছেন কৃত্রিম যন্ত্র কিনে! অর্পিতার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে দু-দুটি সেক্স টয়
টাইপ-টু সুগারের রোগী পার্থ এইমসের নির্দেশ মতো পছন্দ মতো খাবার না পেয়ে বেশ অখুশি ছিলেন। তবে প্রিয় বান্ধবীর ধমকে রুটি আর ফ্লুইড খেয়েই ‘চুপ’ প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী! হ্যাঁ, এমনই এক প্রেমকাহিনী অপা’র।
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑