BENGALBYTE.IN
দিল্লি ক্যান্টনমেন্ট হল পুরোপুরি গাছে ঘেরা একটি ফাঁকা রাস্তা। গাড়ি নিয়ে সেখান দিয়ে গেলে সাদা শাড়ি পরা এক মহিলা প্রায়শই গাড়িতে উঠবে বলে লিফ্ট চেয়ে থাকেন। আর সেই রহস্যময় মহিলাকে যে লিফট দিতে অস্বীকার করলে শোনা যায় সেই মহিলা নাকি গাড়ির পিছন পিছন সমান গতিতে দৌড়ে আসে!!
বহুকাল আগে তেরো বছর বয়সী এক রাজকুমারকে এই স্থানে খুন করা হয়েছিল বলে শোনা যায় আর সেই রাজকুমারের অতৃপ্ত আত্মাই নাকি এখনও প্রত্যেক পূর্ণিমার রাতে এই কেল্লাটির আশেপাশে ঘুরে বেড়ায়।
রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশনকে ‘আত্মহত্যার স্বর্গ’বলে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে । বহু যাত্রীই এখানে শেষ ট্রেনটি ধরতে গিয়ে বিভিন্ন ভৌতিক অভিজ্ঞতার সামনে পড়েছেন। হঠাৎ করেই কোনো এক ছায়ামূর্তির সরে যাওয়া ও ব্যাখ্যাহীন আর্তনাদ শুনেছেন অনেকেই।
কালকা-সিমলার সবচেয়ে লম্বা বারোগ টানেল এর দৈর্ঘ প্রায় ১.১৪ কিলোমিটার। বিখ্যাত এই টানেল নির্মাণ কাজের মূল তত্ত্বাবধানে ছিলেন কর্নেল বারোগ। বলা হয়ে থাকে যে এখনো না-কি কর্নেল বারোগের আত্মা স্টেশন চত্ত্বরে ঘুরে বেড়ায়! ট্রেন যখন টানেলের ভেতর দিয়ে যায় তখন অনেকেই নাকি মানুষের অদ্ভুত কিছু ছায়া দেখেছে।
রাজস্থানের পাশে অবস্থিত এই ভৌতিক দুর্গটিতে এক ভৌতিক ইতিহাস লুকিয়ে আছে। সবথেকে অবাক করা ব্যাপার হলো এই যে এই এলাকায় কোনো বাড়ির ছাদ নেই!!! যতবারই সেখানে কোনো বাড়ির ছাদ তৈরি করার প্রচেষ্টা হয়ে থাকে হঠাতই তা ভেঙ্গে পড়ে, যার কোনো কারণ আজ পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং সন্ধ্যার পরে এই দূর্গে যারা গিয়েছে তারা আজ পর্যন্ত আর ফিরে আসেনি!
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑