BENGALBYTE.IN
সাহারা মরুভূমির মাঝখানে ৫০ কিলোমিটারের দীর্ঘ একটি অত্যন্ত রহস্যময় কাঠামো রয়েছে যাকে বলা হয় 'আই অফ আফ্রিকা'। চোখের মতো এই আকৃতিটি এত বিশাল যে এটি মহাকাশ থেকেও দেখা যায়। এই চিত্রটি কে তৈরি করেছে তা এক বিশাল রহস্য। কেউ কেউ এটিকে এলিয়েনদের তৈরি একটি চিত্র হিসাবে বিবেচনা করে।
দক্ষিণ আমেরিকার ভেনিজুয়েলায় এমন একটি হ্রদ আছে যার ওপর দিয়ে প্রতি ঘণ্টায় হাজার হাজার বার বজ্রপাত হয়। তাই এই স্থানটিকে পৃথিবীর প্রাকৃতিক শক্তির ঘরও বলা হয়। তবে কেন এখানে সারাক্ষণ বজ্রপাত হয়, তা আজও রহস্যই রয়েছে।
উড়িষ্যায় অবস্থিত এই সমুদ্রতট যেন লুকোচুরি খেলে। জোয়ারের সময় ৫ কিলোমিটার সমুদ্রতট একেবারে চোখের সামনে উধাও হয়ে যায় আর এই ঘটনাটি ঘটে দিনে দুবার। কিছুক্ষণ পরে জোয়ার কমে যাওয়ার সাথে সাথেই সমুদ্রতট আবার দৃশ্যমান হয়ে ওঠে।
এটি মিশরের সবচেয়ে রহস্যময় নিদর্শনগুলির মধ্যে একটি। এটি তৈরিতে ব্যবহৃত পাথরের ওজন ২ হাজার কেজি থেকে ৪৫ হাজার কেজি পর্যন্ত। আশ্চর্যের বিষয় এটাই যে একটি ক্রেন সর্বোচ্চ ২০ হাজার কেজি ওজন তুলতে পারে তাহলে হাজার বছর আগে ৪৫ হাজার কেজি ওজন কীভাবে তোলা হতো? তা রহস্যই থেকে গেছে।
এই পার্কেই অবস্থিত বিস্ময়কর ও অদ্ভুত সুন্দর রংধনু পাহাড়। ২০০৯ সালে ‘ইউনেস্কো হেরিটেজ সাইট’ হিসেবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত এই পাহাড়টি প্রাকৃতিকভাবেই নানা রংয়ে রঙিন। নানা খনিজ পদার্থ, আয়রন অক্সাইড প্রভৃতির উপস্থিতির কারণেই পাহাড়টি এমন রং ধারণ করেছে।
১৯৩০ সালে লাগানো এই বনের প্রায় ৪০০টি পাইন গাছের সবগুলো গাছই উত্তর দিকে বাঁকানো! অদ্ভুত এই বনের অবস্থান পোল্যান্ডের গ্রাইফিনোতে। কেন এই বনের সব গাছ উত্তর দিকে বেঁকে গেছে, তা আজও রহস্যের আড়ালে।
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑