BENGALBYTE.IN
করোনারি ধমনীতে রোগের কারণবশত হার্ট অ্যাটাক হয়। করোনারি আর্টারি ডিজিজে হৃৎপিণ্ডের পেশিতে সঠিকভাবে রক্ত না পৌঁছানোই হলো তার মূল কারণ। হৃদয়ের স্পন্দন এবং নাড়ির গতি বন্ধ হয়ে যায় যাকে আমরা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলি।
অ্যাসিডিটি বা অম্বল হলো রোগের উপসর্গ। এটি এক প্রকারের জ্বালাময় সংবেদন যা অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণে ঘটে এবং এটি কোনওভাবেই হার্টের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।অম্বল শরীরের কোনো গুরুতর ক্ষতি না করলেও বুকে ব্যথার কারণে মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে।
বুকে ব্যথা, অতিরিক্ত চাপ আসতেই থাকে যা কয়েক মিনিটের বেশি স্থায়ী হতে পারে। বুকে অস্বস্তি সাধারণত মাঝখানে বা বাম দিকে হয়। এই ব্যথা এক বা উভয় বাহু, ঘাড়, চোয়াল, এমনকি উপরের পিঠেও অনুভূত হতে পারে। ঠান্ডা লাগা, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, শ্বাসকষ্ট, বমি, মাথা ঘোরাও এর উপসর্গ হতে পারে।
অম্বল হলে শরীরের খাদ্য নালীতে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয় যা সাধারণত পেটের ঠিক উপরে হয়। এই অ্যাসিড শরীরের উপরের ভাগে এমনকি মুখের পিছনেও পৌঁছতে পারে। এ ছাড়া বমি বমি ভাব, মুখ টক হয়ে যাওয়া এর অন্যতম লক্ষণ।
হার্টবার্ন অর্থাৎ বুকে জ্বালাপোড়া সাধারণত খাবার খাওয়ার পরে ও শুয়ে থাকার পরে অনুভূত হয় কিন্তু হার্ট অ্যাটাক খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হতে পারে।
অ্যান্টাসিড খেয়ে বুকজ্বালার উপশম করা যায় যা হার্ট অ্যাটাকে সম্ভব নয়
হার্টবার্ন বা বুক জ্বালাতে শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ তৈরি হয় না যেটি কিনা হার্ট অ্যাটাকের সময় প্রায়শই হয়ে থাকে।
অম্বল বা অ্যাসিড হলে পেট ফোলা বা বেলচিং এর মতো উপসর্গ দেখা যায় তবে হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে এসব কিছুর ই লক্ষণ থাকে না।
Thanks For Reading!
More Amazing Contents, Swipe Up ↑